পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিভিন্ন ব্র্যান্ডের নামে ভেজাল কেক, বিস্কুট ও পাউরুটিতে সয়লাব বাজার। এসব পণ্যের মোড়কে নেই খুচরা মূল্য, উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ। সেজন্য পণ্যগুলো কোন সময়ের তৈরি তা বোঝার উপায় নেই। এতে কৌশলে খুব সহজে পচা-বাসি বেকারিপণ্য ক্রেতাদের গছিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। নিচ্ছেন ইচ্ছেমত মূল্য। আর ক্রেতারা এভাবে প্রতিনিয়ত তো ঠকছেনই, পড়ছেন স্বাস্থ্যঝুঁকিতেও।
গতকাল রোববার পুরান ঢাকার বংশাল ও কোতোয়ালি থানা এলাকায় বেশ কয়েকটি বেকারিতে অভিযান চালিয়ে এমন পণ্যেও খোঁজ পায় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর। এ অপরাধে চারটি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করেছে তাদের পরিচালিত ভ্রাম্যমান আদালত। অভিযান পরিচালনা করেন অধিদফতরের সহকারী পরিচালক আব্দুল জব্বার মন্ডল।
এ প্রসঙ্গে আব্দুল জব্বার মন্ডল বলেন, বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ড প্রতিষ্ঠানের বেকারিপণ্য বিক্রি হচ্ছে। এর মধ্যে পাউরুটি, বিস্কুট ও কেক অন্যতম। কিন্তু এসব পণ্যের মোড়কে খুচরা মূল্য, উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ নেই। পণ্যগুলো কবে তৈরি হয়েছে, তারও কোনো চিহ্ন নেই। এ সুযোগে বাসি-পচা পাউরুটি, কেক ও বিস্কুট বিক্রি করছে দোকানীরা। তবে ভয়ানক বিষয় হচ্ছে, এসব পণ্যের সিংহভাগের গায়ে বিএসটিআইয়ের লোগো লাগানো আছে। বিএসটিআইয়ের আইন অনুযায়ী মোড়কজাত পণ্যের গায়ে মূল্য, উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ লিখা বাধ্যতামূলক। তার মানে লোগো ব্যবহার করছে, কিন্ত আইন মানছে না। বিক্রেতাদের জরিমানার পাশাপাশি সতর্ক করা হয়েছে। তারা প্রতিশ্রæতি দিয়েছে আর এসব পণ্য বিক্রি করবে না।
অভিযানে অভিযুক্ত চারটি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হয়েছে। এর মধ্যে ফুলকলি বেকারিকে ৩০ হাজার টাকা। আমানিয়া বেকারি, কুসুম বেকারি ও নিউ কুসুম বেকারিকে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়।
একইদিন মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির অপরাধে শাহেরা ড্রাগসকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। পাশাপাশি বিপুল পরিমাণ ওষুধও ধ্বংস করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।