পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশের বিভিন্ন জেলায় শৈত্যপ্রবাহ শুরু হওয়ায় হত দরিদ্র ও শীতার্ত জনগোষ্ঠীর কথা বিবেচনায় অতিরিক্ত কম্বল, শিশুদের জন্য শীতবস্ত্র ও শুকনো খাবারের বিশেষ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান।
গতকাল রোববার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে শৈত্যপ্রবাহের মধ্যে শিশুদের জন্য শীতবস্ত্র ক্রয়ে ডিসিদের ২০ লাখ টাকা এবং হতদরিদ্র ও শীতার্ত জনগোষ্ঠীর মধ্যে বিনামূল্যে বিতরণের জন্য অতিরিক্ত ১২ হাজার ৩০০ পিস কম্বল বরাদ্দ দিয়েছে।
এছাড়াও শীত সংশ্লিষ্ট ৮টি জেলা হুলো হচ্ছে, কুড়িগ্রাম, রংপুর, গাইবান্ধা, লালমনিরহাট, নীলফামারী, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও এবং পঞ্চগড়ে প্রতিটিতে অতিরিক্ত আরো এক হাজার করে শুকনো খাবারের মোট আট হাজার প্যাকেট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। কুড়িগ্রামে দুই হাজার ৫০০, দিনাজপুরে দুই হাজার, ঢাকার সাভার পৌরসভার জন্য দুই হাজার, ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডের জন্য ৫০০, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৩০০ এবং সুনামগঞ্জের জন্য ৫ হাজার পিস অতিরিক্ত কম্বল বরাদ্দ করা হয়।
কুড়িগ্রাম, রংপুর, গাইবান্ধা, লালমনিরহাট, নীলফামারী, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, রাজশাহী, নওগাঁ, নাটোর, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা, যশোর, ঝিনাইদহ, মাগুরা, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ ও সুনামগঞ্জ জেলার প্রতিটিতে এক লাখ টাকা করে মোট ২০ লাখ টাকার (শিশুদের জন্য) শীতবস্ত্র ক্রয়ের লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার রংপুর বিভাগের আট জেলায় পাঁচ হাজার করে মোট ৪০ হাজার কম্বল বরাদ্দ দেয়া হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।