পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিগত তিন বারের মতো এবারও ঝাড়খন্ডে ত্রিশঙ্কু বিধানসভার সম্ভাবনা। কোনও দলই সরকার গঠনের মতো সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পাবে না বলে ইঙ্গিত পাওয়া গেল এক্সিট পোলে। তবে এবার বিজেপির আসন সংখ্যা কিছুটা হলেও হ্রাস পাওয়ার সম্ভাবনা। অন্যদিকে, সরকার গঠনের ক্ষেত্রে সুবিধাজনক অবস্থানে বিরোধীরা।
২০০০ সালে বিহার থেকে আলাদা হয়ে পৃথক ঝাড়খন্ড রাজ্যের জন্ম হওয়ার পর থেকে তিনটি বিধানসভা নির্বাচন হয়েছে এখানে। কোনও দলই এখানে কোনও দিনও সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। সেই ট্র্যাডিশন বজায় থাকার ইঙ্গিত পাওয়া গেল ২০১৯ সালেও। গতকাল পঞ্চম তথা শেষ দফার নির্বাচন মেটার পর বিভিন্ন এক্সিট পোলের ফল প্রকাশিত হয়েছে।
আইএএনএস-সিভোটার-এবিপি এক্সিট পোলের ফলাফল অনুসারে, জেএমএম, কংগ্রেস এবং আরজেডি জোট সর্বাধিক আসন পেতে পারে। তাদের ঝুলিতে যেতে পারে ৩১ থেকে ৩৯টি আসন। অন্যদিকে, ২৮ থেকে ৩৬টি আসন পেতে পারে বর্তমান বৃহত্তম শাসকদল বিজেপি। আর ছোট দলকে এবার ৬ থেকে ৭টি আসন নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হবে বলে ইঙ্গিত পাওয়া গেছে এই এক্সিট পোলে। আর আজসু ৩ থেকে ৭টি এবং জেভিএম (পি) ১ থেকে ৪টি আসন পেতে পারে।
ইন্ডিয়া টুডে-অ্যাক্সিস-মাই ইন্ডিয়ার সমীক্ষা অনুসারে, এবার ২২ থেকে ৩২টি আসনেই সন্তুষ্ট থাকতে হতে পারে বিজেপিকে। অন্যদিকে, কংগ্রেস-জেএমএম-আরজেডি জোট সংখ্যাগরিষ্ঠ ৪১টি আসন বা তার কাছাকাছি থাকবে বলে ইঙ্গিত দিয়েছে তারা।
ঝাড়খন্ড বিধানসভার মোট আসন সংখ্যা ৮১। ২০১৪ সালের বিধানসভা নির্বাচনে ৩৭টি আসন জিতেছিল বিজেপি। এদিকে, অল ঝাড়খন্ড স্টুডেন্টস ইউনিয়ন (এজেএসইউ) পেয়েছিল ৫টি আসন। অন্যদিকে, ঝাড়খন্ড মুক্তি মোর্চা ১৯টি এবং কংগ্রেস ছ’টি আসন জেতে। ঝাড়খন্ড বিকাশ মোর্চা-প্রজাতান্ত্রিক মোট ৮টি আসন জিতলেও পরে তাদের ৬ জন বিধায়ক বিজেপিতে যোগ দেয়। ফলে বিধানসভায় আসন সংখ্যা দাঁড়ায় ৪৩।
গত নির্বাচনে লালুপ্রসাদ যাদবের রাষ্ট্রীয় জনতা দল (আরজেডি) একটিও আসন পায়নি। গত নির্বাচনে এজেএসইউ-র সঙ্গে জোট করে এই রাজ্যে সরকার গঠন করেছিল বিজেপি। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।