পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মিয়া মুহাম্মদ জয়নুল আবেদীন বীরবিক্রম পিএসসি’র দাফন সম্পন্ন হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার আছরের নামাজের পর গ্রামের বাড়ি চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার চুনতির সীরত ময়দানে শেষ জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। পরে সামরিক মর্যাদায় পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। এ সময় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে তাকে গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়। এর আগে ঢাকা সেনানিবাস কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
গতকাল সকাল ১০টায় সেনানিবাসের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে তার জানাজা শেষে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাসহ আরও অনেকে। জানাজা শেষে প্রথমে প্রেসিডেন্ট ও পরে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানানো হয়। এরপর শ্রদ্ধা জানান তিন বাহিনী প্রধান, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ পুলিশ মহাপরিদর্শক ও অন্যান্যরা। এ সময় সামরিক সচিবের সহকর্মীরা তার স্মৃতিচারণ করে বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী একজন সৎ-নীতিনিষ্ঠ কর্মকর্তাকে হারালো।
জানা গেছে, বিকেল ৫টায় পশ্চিম চুনতি সিকদার পাড়াস্থ পারিবারিক কবরস্থানে দাফনের কাজ শেষ হয়। দাফনের পর মরণোত্তর সালাম ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে দুপুর ১টা ৫১ মিনিটে ঢাকা থেকে হেলিকপ্টার যোগে চুনতিতে আনা হয়। জানাজায় উপস্থিত ছিলেন, চট্টগ্রাম জেলা প্রসাশক ইলিয়াস হোসেন, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সাবেক চেয়ারম্যান এমএ সালাম, স্থানীয় সংসদ সদস্য প্রিন্সিপাল ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভীসহ সেনাবাহিনী ও প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকতারা।
গত মঙ্গলবার বিকাল ৫টা ১৩ মিনিটে সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মিয়া মোহাম্মদ জয়নুল আবেদীন বীর বিক্রম। বুধবার বিকালে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে তার লাশ দেশে আনা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।