পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গাজীপুর সদর উপজেলায় একটি ফ্যান কারখানায় অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে কমপক্ষে ১০ জন নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে। গতকাল সন্ধ্যায় সদর উপজেলার বাড়িয়া ইউনিয়নের কেশোরিতা এলাকার লাক্সারি ফ্যান তৈরির কারখানায় এ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। আগুন লাগার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের চার ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, সন্ধ্যায় অগ্নিকান্ডের সূত্রপাত হলে কর্মচারীরা এদিক-সেদিক ছুটতে শুরু করেন। কিছু বুঝে ওঠার আগেই আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। কেউ কেউ বের হতে পারলেও অনেকেই ভেতরে আটকা পড়েন।
গাজীপুর ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিচালক মো. মামুনুর রশিদ বলেন, গাজীপুর সদর উপজেলার কেশোরিতা এলাকায় লাক্সারি ফ্যান তৈরির কারখানার তিনতলায় আগুন লাগে। খবর পেয়ে জয়দেবপুর ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিটের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে দুই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এসময় আগুন নেভাতে যোগ দেয় র্যাব ও পুলিশের সদস্যরাও।
অগ্নিকান্ডের ঘটনায় বেঁচে যাওয়া কারখানার কর্মীদের বরাত দিয়ে গাজীপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবদুল্লাহ আল জাকি জানান, আগুন লাগার সময় কারখানায় ৭০-৮০ জন কর্মী ছিলেন। তাদের মধ্যে ১৯ জন ছিলেন কারখানার ছাদে টিন দিয়ে নির্মিত একটি অংশে। তাদের ১০ জন আগুনে দগ্ধ হয়ে নিহত হন। বাকি নয়জন বেঁচে ফিরতে সক্ষম হন। তবে তাদের মধ্যে দুইজন আহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ৪ জনকে চিনতে পেরেছেন বলে দাবি করেছেন কারখানার এক শ্রমিক। এরা হলো- ফরিদুল ইসলাম (১৮), রাশেদ (২৫), উত্তম (২০), শামীম (২৬)। প্রাথমিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি।
আগুনের কারণ জানতে চাইলে কারখানার কর্মীদের বরাত দিয়ে ইউএনও জানান, কারখানার কাজের জন্য রাখা রঙের বার্নিশ থেকে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।