পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন-২০০০’ এর ৯(১), ৯(১)(ক) এবং ১১(ক) ধারা কেন অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না-এই মর্মে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এক রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল মঙ্গলবার বিচারপতি এম.ইনায়েতুর রহিম এবং বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের ডিভিশন বেঞ্চ রুল জারি করেন। আইন মন্ত্রণালয়ের দুই সচিব, নারী ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ সংশ্লিষ্ট বিবাদীদের আগামি ৪ সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
রুলের পর রিটকারীর কৌঁসুলি শিশির মনির জানান, ধারা তিনটি উক্ত আইনের শাস্তি সংক্রান্ত। ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতম দমন আইনের ৯(১) ধারায় ধর্ষণের জন্য একমাত্র শাস্তি যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড। ৯(৪) (ক) ধারায় ধর্ষণ করে মৃত্যু ঘটানোর বা আহত করার চেষ্টার জন্য একমাত্র শাস্তি যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড এবং ১১ (ক) ধারায় যৌতুকের জন্য মৃত্যু ঘটানোর একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদন্ড ও মৃত্যুদন্ড ঘটানোর চেষ্টার জন্য যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড রয়েছে, যা সংবিধান পরিপন্থি। এই তিনটি ধারায় একমাত্র শাস্তির বিধান থাকায় তা বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও সংবিধানের মৌলিক কাঠামোর পরিপন্থি আইনের দু’টি ধারা একমাত্র সাজা হিসেবে যাবজ্জীবন এবং অপর একটি ধারায় মৃত্যুদন্ডের কথা উল্লেখ রয়েছে। আইনে যখন একমাত্র সাজা নির্ধারণ করা হয়, তখন তা বিচারিক এখতিয়ারকে খর্ব করে বলেও জানান শিশির মনির। তাই আইনের ওই তিনটি ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ১০ আইনজীবী রিট করেন। রিটের প্রাথমিক শুনানি শেষে উপরোক্ত রুল জারি করেন। শুনানিতে সরকারপক্ষে উপস্থিত ছিলেন অ্যাডভোকেট অমিত তালুকদার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।