পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
শুনানির জন্য কার্যতালিকায় থাকা মামলা উপর-নিচ করে কোটিপতি হয়ে গেছেন সুপ্রিমকোর্টের এফিডেভিট শাখার অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারি। এমন অভিযোগ করেছেন এটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। অন্যদিকে একই প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন বলেছেন, সিসি ক্যামেরা বসিয়েও অনিয়ম রুখতে পারছি না।
গতকাল সোমবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের ৫ বিচারপতির বেঞ্চ একটি মামলার শুনানি নিচ্ছিলেন। এই শুনানিকে কেন্দ্র প্রধান বিচারপতি এবং এটর্নি জেনারেল উপরোক্ত মন্তব্য করেন। নির্ধারিত মামলার শুনানি করতে গিয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম আদালতের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘একটি মামলা আজ (গতকাল সোমবার) তিন নম্বর সিরিয়ালে (আপিল বিভাগের কার্যতালিকায়) থাকার কথা। কিন্তু অদৃশ্যভাবে সেটি ৮৯ নম্বর সিরিয়ালে চলে গেছে। এটি কি করে সম্ভব হলো আদালতের কাছে তিনি জানতে চান। এসময় প্রধান বিচারপতি বলেন, সিসি ক্যামেরা বসালাম (এফিডেভিট শাখা কক্ষে), এখন সবাই বাইরে এসে এফিডেভিট করে। সিসি ক্যামেরা বসিয়েও অনিয়ম রুখতে পারছি না।’ এ পর্যায়ে এটর্নিজেনারেল বলেন, অনেকেই মামলার তালিকা ওপর-নিচ করে কোটিপতি হয়ে গেছে।
প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘সরকারপক্ষের অনেক আইনজীবীও আদালতে আসেন না। বেতন বেশি হওয়ার কারণে এমন হচ্ছে। বেতন কম হলে তারা ঠিকই কষ্ট করে আদালতে আসতেন। পরে প্রধান বিচারপতি তাৎক্ষণিক এক আদেশে ডেপুটি রেজিস্ট্রার মেহেদী হাসানকে আপিল বিভাগে তলব করেন। তবে মামলার সিরিয়াল করা নিয়ে মেহেদী হাসানের ব্যাখ্যায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন আপিল বিভাগ। পরে ডেপুটি রেজিস্ট্রারকে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।