পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভিসি অধ্যাপক ড. এম আব্দুস সোবহান কোন্ কর্তৃত্ববলে স্বপদে বহাল রয়েছেন- জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। এক রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সোমবার বিচারপতি তারিক উল হাকিম এবং বিচারপতি মো. ইকবাল কবিরের ডিভিশন বেঞ্চ জানতে চেয়ে রুল জারি করেন। পরবর্তী চার সপ্তাহের মধ্যে প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ের সচিব, শিক্ষা সচিব, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সচিব, রাবির ভিসি ও রেজিস্ট্রার, ফলিত পদার্থ বিজ্ঞান ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সভাপতিকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
রিটকারী জানান, গত ১৫ মে অধ্যাপক ড. এম আব্দুস সোবহানের অপসারণ চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়। অসত্য তথ্য দিয়ে পুনরায় উপাচার্য পদে নিয়োগ ও স্বপদে থাকার অভিযোগ উল্লেখ করে পাঠানো হয় এ নোটিশ। বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাবেক এক শিক্ষার্থী সালমান ফিরোজ ফয়সালের পক্ষে সুপ্রিম কোর্ট বারের অ্যাডভোকেট মুহা. মুজাহিদুল ইসলাম এ নোটিশ দেন। কিন্তু সে অনুযায়ী কোনো পদক্ষেপ না নেয়ায় গত ২৪ জুলাই এই রিট করা হয়।
রিটে উল্লেখ করা হয়, অধ্যাপক ড. এম আব্দুস সোবহান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হিসেবে ২০১৭ সালের ৭ মে চার বছরের জন্য দ্বিতীয় মেয়াদে নিয়োগ পান। ওই দিনই তিনি দায়িত্ব নেন। একই বছরের ২১ জুন ভিসি পদে থেকে ফলিত পদার্থ বিজ্ঞান ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। আবার ওই দিনই তিনি স্বেচ্ছায় অবসর নেন। এতে ভিসি পদে শূন্যতা সৃষ্টি হয়। উপাচার্য পদে সাময়িক শূন্যতা পূরণকল্পে প্রেসিডেন্টের অনুমতি ছাড়াই একদিনের জন্য বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. আখতার ফারুককে ভারপ্রাপ্ত ভিসি নিয়োগ দেন, যা ১৯৭৩ সালের বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশের পরিপন্থী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।