পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
একদিকে বলিউড নায়িকা অনুষ্কা শর্মার ব্যাপারে ভারতীয় দলের সাবেক উইকেটকিপার-ব্যাটসম্যান ফারুখ ইঞ্জিনিয়ারকে শুনিয়ে রাখা। অন্যদিকে ভারতীয় কোচ রবি শাস্ত্রীর সমালোচকদের তুলোধোনা করা। বাংলাদেশের সাথে টেস্ট সিরিজ শেষে হঠাৎ করেই আগুনে মেজাজে আর্বিভাব ঘটল বিরাট কোহলির!
গত ইংল্যান্ড বিশ্বকাপে জাতীয় নির্বাচকদের একমাত্র কাজ ছিল অনুষ্কা শর্মাকে চা দেওয়া। এমন মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন ইঞ্জিনিয়ার। এরপর অতীতের বিখ্যাত এই কিপার-ব্যাটসম্যানকে পাল্টা দেন অনুষ্কা। পরে ইঞ্জিনিয়ার বলেন যে, তার মন্তব্যের ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে। বিষয়টি এরপর ধামাচাপা পড়ে যায়। কিন্তু এবার বিরাট সেই প্রসঙ্গ নিয়ে মুখ খোলায় ইঞ্জিনিয়ার বনাম অনুষ্কা বিতর্ক আবার স্ফুলিঙ্গ ছড়াতে শুরু করল।
‘অনুষ্কা মাত্র একটা ম্যাচের জন্য এসেছিল বিশ্বকাপে। ফ্যামিলি আর নির্বাচকদের বক্স পুরো আলাদা ছিল। ফ্যামিলি বক্সে একজনও নির্বাচক ছিলেন না। অনুষ্কা এসেছিল ওর বন্ধুদের সঙ্গে। আসলে কী জানেন, অনুষ্কা হল সফট টার্গেট। ওকে সবাই চেনে। খুব সফল একজন ব্যক্তিত্ব। তাই অনুষ্কার নাম নিয়ে কিছু বললে সহজেই সেটা চোখে পড়ে।’
ওইসব কথা এক টিভি চ্যানেলে কোহলি বলেছেন। তার কথা, নির্বাচকদের বিরুদ্ধে ফারুখের বক্তব্য থাকতেই পারে। তিনি নির্বাচকদের নিয়েই বলতেন। অনুষ্কার নাম তাহলে টেনে আনলেন কেন?
এরপরও কোহলির রাগ পড়েনি। তিনি বলেন, অনুষ্কাকে নিয়ে কী না কী বলা হয়েছে। ওর নিয়ম ভাঙা, প্রোটোকল ভাঙা নিয়ে লোকে যা পেরেছে বলেছে। কিন্তু অনুষ্কার মূল্যবোধ বা স্বভাব কোনটাতেই এসব নিয়ম বা প্রোটোকল ভাঙার কোনও ব্যাপার নেই। সে এসব করে না। তাই আমি জানি না লোকে কেন ওকে জড়িয়ে দেয়? আমার তো মনে হয়, ‘ও সফট টার্গেট।’
সূত্র : এনডিটিভি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।