Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

টাকা বানানো একটা রোগ

ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১২:০০ এএম

আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আসলে টাকা বানানো একটা রোগ। এটা একটা অসুস্থতার কারণ। একবার যে টাকা বানাতে থাকে তার শুধু টাকা বানাতে ইচ্ছে করে। ওই টাকার ফলে ছেলেমেয়ে বিপথে যাবে। ছেলেমেয়ের পড়াশোনা নষ্ট হবে। সেটা তার দেখারও সময় নেই। শুধু টাকার পেছনে ছুটছে তো ছুটছেই। এভাবে নিজের পরিবার ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা চাই সৎভাবে জীবনযাপন করা। সৎপথে থেকে যে কামাই করে চলবে সে সম্মানের সঙ্গে চলবে। সৎভাবে কামাই করে যে চলবে সে সমাজে সম্মান পাবে। দুর্নীতির টাকা লুটপাটের টাকা অবৈধ টাকা দিয়ে যতই সে বিলাসিতা করুক মানুষ মুখে হয়তো খুব বাহবা দেবে কিন্তু পেছনে গিয়ে একটা গালি দেবে। ওই বেটা দুর্নীতিবাজ চোর। সেই গালিটা হয়তো শোনা যাবে না কিন্তু বুঝতে পারবে। এভাবে তাকে গালিটা খেতে হয়।

গতকাল রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের উত্তর ও দক্ষিণের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে রাজনীতি করার জন্য দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান।

বিএনপিকে উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, এরা ধ্বংস করতে জানে, সৃষ্টি করতে পারে না। বিএনপির কাজই হলো মানুষকে যন্ত্রণা দেয়া। তারা শান্তি দিতে পারে না। বিএনপি নেতাকর্মীদের দুর্নীতি, অত্যাচার ও নির্যাতনের কথা উল্লেখ করে বলেছেন, আর কখনও কোনো হায়েনার দল বাংলাদেশের মানুষের বুকে চেপে বসতে পারবে না। রক্ত চুষে খেতে পারবে না। যারা মানুষকে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মেরেছে তারা আর কখনও এই দেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে পারবে না। জাতীয় পার্টি ও বিএনপির সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, এই দলগুলো সৃষ্টি হয়েছে ষড়যন্ত্র করে। ক্ষমতা দখলের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় বসে থেকে ক্ষমতার উচ্ছিষ্ট বিলিয়ে এই দলগুলো গঠন করা হয়েছে। এই দলগুলো মাটি থেকে গড়ে ওঠেনি। কোনো বিরোধী দলে থেকেও গড়ে ওঠেনি। এ দলগুলো মানুষের কথা চিন্তা করে গড়ে ওঠেনি। মানুষের জন্য কাজ করা, মানুষের উপকার করা, এগুলো তারা বোঝে না।

শেখ হাসিনা বলেন, মানুষের জন্য কতটুকু করতে পারলাম সেই চিন্তা করতে হবে। জনগণকে কী দিতে পারলাম সেই চিন্তা করতে হবে। জনগণের কল্যাণ কীসে হবে সেই চিন্তা করতে হবে। আজ আমরা সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রেখেছি, এটা অব্যাহত থাকবে। কারণ জনগণের কষ্টার্জিত অর্থ আমরা বিফলে যেতে দেব না। এই টাকা জনগণের কল্যাণে ব্যয় হবে। কারও ভোগবিলাসের জন্য নয়, কারও ভোগবিলাসের জন্য এই টাকা ব্যয় হবে না। কেউ অবৈধভাবে অর্থ উপার্জন করবেন আর বিলাসবহুল জীবনযাপন করবেন আর যে সৎভাবে জীবনযাপন করবে সে সাদাসিধে জীবনযাপন করে কষ্ট পাবে এটা হতে পারে না। অবৈধভাবে উপার্জিত অর্থ দিয়ে বিরায়ানি-পোলাও খাওয়া থেকে এবং কোনো নামিদামি ব্র্যান্ড পরার থেকে সাদাসিধে জীবনযাপন করা অনেক ভালো অনেক, অনেক সম্মানের।

তিনি বলেন, দুর্নীতির টাকা লুটপাটের টাকা অবৈধ টাকা দিয়ে যতই সে বিলাসিতা করুক মানুষ মুখে হয়তো খুব বাহবা দেবে কিন্তু পেছনে গিয়ে একটা গালি দেবে। ওই বেটা দুর্নীতিবাজ চোর। সেই গালিটা হয়তো শোনা যাবে না কিন্তু বুঝতে পারবে। এভাবে তাকে গালিটা খেতে হয়।

তিনি আরও বলেন, জাতির পিতা সারাজীবন সাদাসিধা জীবনযাপন করেছেন। আমরা তার আদর্শের সৈনিক। আমাদের সেভাবেই চলতে হবে। তিনি তার বক্তব্যে সবসময় এদেশের শ্রমিক কৃষক ও মেহনতী মানুষের কথা বলতেন। তাদের ভাগ্য আমরা কতটুকু বদল করতে পারি, কতটুকু করে দিতে পারি, এ দেশের মানুষের ভাগ্য আরও কীভাবে উন্নত করা যায় সেই চিন্তা করছি।

নির্বাচন নিয়ে বিএনপি যে প্রশ্ন তোলে, তার সমালোচনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, আজকে বিএনপি নেতারা নির্বাচন নিয়ে কথা বলেন, নির্বাচনে জনগণের অংশগ্রহণ নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। তাদের আমি জিয়াউর রহমানের হ্যা-না ভো ও ১৯৮১ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের কথা মনে করিয়ে দিতে চাই। কেমন নির্বাচন তারা করেছিল। সেখানে জনগণ স্বাধীনভাবে ভো দিতে পারেনি। তাদের কথা-ই ছিল ১০টা হুন্ডা ২০টা গুন্ডা নির্বাচন ঠান্ডা। তারই পদাঙ্ক অনুসরণ করেছিল জেনারেল এরশাদও। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জিয়াউর রহমান যেমন স্বাধীনতাবিরোধী ও যুদ্ধাপরাধীদের মন্ত্রী করেছিল, প্রধানমন্ত্রী করেছিল, খালেদা জিয়া ক্ষমতায় এসেও সেই একই কান্ড ঘটালো।

তিনি বলেন, ৯৬’তে ভোট চুরি করে খুনি রশিদকে নির্বাচিত করলো। কর্নেল রশিদ ও মেজর হুদাকে নির্বাচিত করে পার্লামেন্টে বসালো। খুনি রশিদকে খালেদা জিয়া পার্লামেন্টে বিরোধীদলীয় নেতার সিটে বসিয়ে দিলো। কিন্তু খালেদা জিয়া সেই ক্ষমতায় বেশি দিন থাকতে পারেনি। ভোচুরির কারণে মাত্র দেড় মাস ক্ষমতায় ছিল। ১৫ ফেব্রæয়ারি নির্বাচিত হয়ে, ৩০ মার্চ তাকে পদত্যাগ করতে হয়েছিল।

শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে খুনি ও যুদ্ধাপরাধীদের এমপি-মন্ত্রী করলেন। যারা এভাবে খুনিদের মদত দিতে পারে, তারা গণতন্ত্রের কথা কীভাবে বলে। সরকার প্রধান বলেন, তারা ক্ষমতায় এসে দুর্নীতি, নির্যাতন করেছে। আওয়ামী লীগ নেতাদের ঘর ছাড়তে হয়েছে। আমাদের নেতাকর্তীমদের হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়েছে, হাত কেটে নিয়েছে, চোখ তুলে নিয়েছে। নেতাকর্মীদের ভিটেবাড়িতে পুকুর কেটে কলাগাছ লাগিয়েছিল। হাজার হাজার মেয়েকে রেপ করা হয়েছে। খালেদা জিয়ার নির্দেশেই এগুলো করা হয়েছিল। তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াতের কাজ ছিল আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করা।

পানি ও বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হওয়ার আহ্বান জানিয়ে নগরবাসীর উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনাদের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। কলা খেয়ে রাস্তায় খোসা ছুড়ে ফেলা যাবে না। নিজেদের শহরকে নিজেদেরই পরিষ্কার রাখতে হবে। বিনোদনের জন্য শহরে খেলার মাঠ রাখতে আমরা কাজ করছি। মেয়েদের জন্য আলাদা বাসের ব্যবস্থা করেছি। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের জন্ম হয়েছে মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। পাকিস্তানি আমলের শোষিত-বঞ্চিত মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্যই আওয়ামী লীগের জন্ম হয়েছিল। জাতির পিতা বাংলাদেশকে একটি ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন। আমরা সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি।

এর আগে সকাল ১১টায় অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছেই প্রধান অতিথি জাতীয় সঙ্গীতের তালে তালে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। এরপর শান্তির প্রতীক পায়রা এবং বেলুন উড়িয়ে সম্মেলনের উদ্বোন করেন। এরপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। আশরাফ উদাস ও শাহনাজ বাবু গান পরিবেশন করেন। সাইফুল ও তার দল নৃত্য পরিবেশন করেন। এরপর স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধসহ সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে দাড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি হাজী আবুল হাসনাত। শোক প্রস্তাব পাঠ করেন উত্তরের দপ্তর সম্পাদক এম সাইফুল ও দক্ষিণের দপ্তর সম্পাদক গোলাম রব্বানী বাবলু। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। অন্যান্যের মধ্যে উত্তরের সভাপতি এ কে এম রহমতুল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক সাদেক খান ও দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ বক্তব্য রাখেন।

আজ স্পেন যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদে অনুষ্ঠেয় ‘রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের ২৫তম বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলন’ (কপ-২৫) এ যোগ দিতে আজ তিন দিনের সরকারি সফরে স্পেনের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করবেন। জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত জাতিসংঘ ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশনের ২৫তম বার্ষিক সম্মেলন (ইউএনএফসিসিসি) ২-১৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত চিলির সভাপতিত্বে এবং স্পেনের সার্বিক সহযোগিতায় মাদ্রিদে অনুষ্ঠিত হবে।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের একটি সূত্র জানায়, প্রধানমন্ত্রী এবং তার সফরসঙ্গীদের নিয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ ফ্লাইট আজ সকালে মাদ্রিদের উদ্দেশে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করবে। বিমানটির স্পেনের স্থানীয় সময় বিকেল ৫টা ৪০ মিনিটে মাদ্রিদ টোরেজন বিমানবন্দরে অবতরণের কথা রয়েছে।

বিশ্ব পর্যটন সংস্থায় বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি এবং রাষ্ট্রদূত হাসান মাহমুদ খন্দকার বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাবেন। বিমানবন্দরে আনুষ্ঠানিকতা শেষে একটি সুসজ্জিত মোর শোভা যাত্রা সহকারে প্রধানমন্ত্রীকে মাদ্রিদের হোটেল ভিলা ম্যাগনায় নিয়ে যাওয়া হবে। স্পেন সফরকালে প্রধানমন্ত্রী এ হোটেলে অবস্থান করবেন।
আগামীকাল সকালে প্রধানমন্ত্রী স্পেনের সর্ববৃহৎ প্রদর্শনী কেন্দ্র এবং ইউরোপের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভেন্যু ফিরিয়া দা মাদ্রিদে ‘কপ-২৫’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। পরে, তিনি কপ-২৫’র ওয়ার্কিং সেশনে যোগ দেবেন এবং নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী মার্ক রুটের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন। শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিক মধ্যাহ্ন ভোজে অংশগ্রহণ করবেন এবং পুনরায় অপরাহ্নে ওয়ার্কিং সেশনে যোগ দেবেন।

প্রধানমন্ত্রীর স্পেনের প্রেসিডেন্ট পেড্রো সানচেজের সঙ্গেও দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন। সোমবার সন্ধ্যায় রাজ প্রাসাদে স্পেনের রাজা এবং রানী আয়োজিত সংবর্ধনায় যোগ দেবেন তিনি। তিন দিনের সরকারী সফর শেষে মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকাল ৯টায় প্রধানমন্ত্রীর বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে দেশের পথে রওয়ানা হবেন। ঢাকার স্থানীয় সময় বুধবার রাত ১২টা ৪০ মিনিটে বিমানটির হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের কথা রয়েছে। #



 

Show all comments
  • মিজান মজুমদার ১ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১২:৩৮ এএম says : 0
    গোটা আওয়ামীলীগ সেই রোগে জর্জরিত।
    Total Reply(0) Reply
  • Shah Alam ‌‌ ১ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১২:৩৯ এএম says : 0
    ক্ষমতা আর দূর্নীতি আপন দুই ভাই বোন। তাই এর সাথে জনগণকে জড়িয়ে লাভ নেই।
    Total Reply(0) Reply
  • Munir Uddin ১ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১২:৩৯ এএম says : 1
    হুম, এই রোগের কারণেই মানুষ ক্ষমতা আঁকড়ে ধরে রাখে
    Total Reply(0) Reply
  • Lutfun Nahar ১ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১২:৪০ এএম says : 0
    টাকা বানানোকে রোগ বললে ভুল হবে ।টাকা বানানোকে বলতে হবে লোভ লালসা ।কথায় আছে লোভে পাপ আর পাপের পরিনাম ভয়াবহ শাস্তি ।কেউ কারো ভাগ্য কেড়ে নিলে সেটা পৃথিবীতে ও শাস্তি হয় এবং পরকালে ও শাস্তি হয় । আর পরকালের বিচারক হলেন মহান আল্লাহ ।তিনি হলেন সর্বশক্তিমান ।
    Total Reply(0) Reply
  • Belal Hosain Talukder ১ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১২:৪০ এএম says : 0
    সত্য কথা বলার জন্য ধন্যবাদ।
    Total Reply(0) Reply
  • Enayet Siddiqui ১ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১২:৪০ এএম says : 0
    100% real Ward from honorable PM
    Total Reply(0) Reply
  • Belal Hossain Faraezi ১ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১২:৪১ এএম says : 0
    ঐ রোগে আক্রান্ত সবাই হতে চায়, অধিকাংশ মানুষ সুযোগের অভাবে সৎ থেকে যায়। কিন্ত মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সমাজ থেকে অপরাধ দূর করতে হলে অপরাধীর শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। কিন্ত সেটা কেবল একজনের বেলায়!
    Total Reply(0) Reply
  • Eunus Mia ১ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১২:৪২ এএম says : 0
    মাননীয় প্রধান মন্ত্রী আপনি সত্য কথা বলছেন এজন্য আপনাকে অনেক ধন্য বাদ এদরনের লোক জদি আপনার দলে থাকে দয়া করে এদেরকে বাদ দিয়ে দিন নচেত এদের দারা দলের বদনাম হবে মাণনীয় প্রধান মন্ত্রী এদরনের চামচা দেরকে বাদ দিয়া দয়া করে কিছু আলেম আপনা সংগঠনে নিয়োগ দিন তাহলে আপনার সংগঠন বলো চলবে এবং দেশও জাতি বালো চলবে ইনসাআল্লাহ
    Total Reply(0) Reply
  • Muhammed Billah ১ ডিসেম্বর, ২০১৯, ৭:৪৩ এএম says : 1
    Prime Minister Shaikh Hasina: You are 100% right. Thank you for telling the truth. Allah will give you the reward.
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: প্রধানমন্ত্রী


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ