পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে আস্থা ভোটে জয়ী হলেন মহারাষ্ট্রের নতুন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে। তার পক্ষে গেছে ১৬৯ জন বিধায়কের ভোট। অন্যদিকে একাধিক বিষয়ে প্রতিবাদ জানিয়ে আস্থাভোটের আগেই বিধানসভা থেকে ওয়াকআউট করেন দেবেন্দ্র ফড়নবিশের নেতৃত্বাধীন বিজেপি বিধায়কেরা।
গতকালই শিবসেনা মুখপাত্র সঞ্জয় রাউত জানিয়েছিলেন, বিধানসভার মোট ২৮৮ জনের মধ্যে ১৭০ জনের সমর্থন রয়েছে মহা বিকাশ আগাড়ি’র কাছে। প্রসঙ্গত শিবসেনা-কংগ্রেস-এনসিপি মিলিয়ে মোট বিধায়ক-সংখ্যা ১৫৪। যা ম্যাজিক ফিগার ১৪৫-এর থেকে বেশি। গতকাল সকালেই সব বিধায়কদের উদ্দেশে হুইপ জারি করেছিল আগাড়ির নেতারা।
অধিবেশনের শুরুতেই স্পিকার নির্বাচিত না করেই আস্থাভোট গ্রহণ নিয়ে শুরু থেকেই সরব হন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ। এই প্রথম মহারাষ্ট্র বিধানসভায় স্পিকার ছাড়াই আস্থাভোট হচ্ছে বলে দাবি জানিয়ে বিজেপি-র পরিষদীয় নেতা জানতে চান, ‘কিসের ভয় ছিল ওদের?’ প্রসঙ্গত, গতকালই স্পিকার পদে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন কংগ্রেসের নানা পাটোলে। পাশাপাশি আস্থাভোটের আগে প্রোটেম স্পিকার নির্বাচন নিয়েও প্রশ্ন তোলেন ফড়নবিশ। এমনকি বন্দেমাতরম ছাড়া অধিবেশন শুরু হওয়া নিয়েও প্রোটেম স্পিকারের নজর কাড়েন সদ্য প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। তার দাবি ছিল, ‘আজকের সভা আইন অনুযায়ী নয়।’ তবে তা খারিজ হয়ে গেলে হইচই করে কক্ষ ত্যাগ করেন বিজেপি বিধায়করা। বিধানসভার বাইরে ফড়নবিশ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা রাজ্যপালের দ্বারস্থ হব।’ সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।