পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বহুল আলোচিত হলি আর্টিজান মামলার মৃত্যুদ-প্রাপ্ত সাত আসামির মধ্যে দুজনের মাথায় জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেটের (আইএস) প্রতীক সংবলিত কালো টুপির বিষয়টি তদন্ত হচ্ছে। তদন্তে যা বেরিয়ে আসবে, সে মোতাবেক ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি বলেন, এই বিষয়ে এখন বেশি কিছু বলা সমীচিন হবে না। কারণ বন্দিদেরকে টুপি দেয়া হয়। সেই টুপিতে নিজেরা কিছু এঁকেছে কিনা সে বিষয়টাও থাকে। এটা যেহেতু তদন্তাধীন, সেহেতু এ বিষয়ে এরচেয়ে বেশি কিছু বলা এ মুহুর্তে সম্ভব নয়।
গতকাল সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয় নিয়ে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ নেই। দেশে যেভাবে জঙ্গি দমন করা হচ্ছে, তা অনেক উন্নত দেশও করতে পারেনি। হাইকোর্ট এলাকায় বিএনপির নেতাকর্মীদের সঙ্গ পুলিশের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া এবং গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনার বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, বিএনপি যে সন্ত্রাস, ধ্বংসাত্মক ও ভাঙচুরের রাজনীতি করে, এ ঘটনা তা-ই প্রমাণ করে। ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, দুঃখজনক হলেও সত্য, হলি আর্টিজান হত্যাকান্ডের বিচারের রায়কে বিএনপি’র স্বাগত না জানানো এটাই প্রমাণ করে যে, তারা জঙ্গিদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেবার রাজনীতি থেকে বেরিয়ে আসেনি।
মন্ত্রী বলেন, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ বিএনপি’র শীর্ষ নেতারা প্রায় সবাই যখনই কোনো জঙ্গিরা এনকাউন্টারে মৃত্যুবরণ করেছে, তখনই প্রশ্ন তুলছে- এই মৃত্যুবরণ কেন? অর্থাৎ জঙ্গিদেরকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে তারা প্রশ্রয় দিয়েছে, সহায়তা করেছে। এমনকি তাদের ২০ দলীয় জোট, যেটি এখন ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে কয়-দলীয় জোট আছে সেটা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানেন, সেই জোটের মধ্যও বহু নেতা আছেন, যারা মনে করেন তাদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে বাংলাদেশকে একটি তালেবানি রাষ্ট্রে রূপান্তরিত করা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।