Inqilab Logo

রোববার, ০৭ জুলাই ২০২৪, ২৩ আষাঢ় ১৪৩১, ৩০ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

নদীনালা-খাল ড্রেজিং

এক হাজার তিনশ’ কোটি টাকা ব্যয়

পঞ্চায়েত হাবিব | প্রকাশের সময় : ২৬ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:০০ এএম

নদী ভাঙন, পানিবদ্ধতা, বন্যা ও পরিবেশ বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষার লক্ষ্যে ছোট-বড় নদী, নালা, খাল, ডোবা ড্রেজিং করা হচ্ছে। সারাদেশের দুইটি সিটি কর্পোরেশন ৩৭৫টি উপজেলার ৮৮টি ছোট নদী ৩৫২টি খাল এবং ডোবা ৮টি ড্রেজিং করা হবে। এ সব নদী ডোবা নালা খালের ৪ হাজার ৮৭ কিলোমিটার ড্রেজিং মহাপরিকল্পনা করা হয়েছে। এ প্রকল্পে এক হাজার তিনশত কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম বাস্তবায়ন হলে দেশের নদ-নদীর পানি ধারণ ক্ষমতা, নাব্যতা এবং পানি নিঙ্কাশনের ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং নদীতে পানির প্রকোপ ও নদী ভাঙনের ঝুঁকি হ্রাস পাবে বলে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।

জানতে চাইলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের চিফ মনিটরিং কাজী তোফায়েল হোসেন ইনকিলাবকে বলেন, শুষ্ক মৌসুমে ব্যবহারের জন্য পানি ধরে রাখা, নাব্যতা বৃদ্ধি এবং বন্যার প্রকোপ হ্রাস করা জন্য এটা বড় প্রকল্প। এটি বাস্তবায়ন হলে ৫ লাখ ২০ হাজার হেক্টর এলাকার পানিবদ্ধতা, বন্যা ও জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত বিপর্যয় হতে নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। ১ লাখ ৩০ হাজার হেক্টর জমি সে সুবিধাধার আওতায় আসবে। এর কারণে প্রতিবছরে ৩ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, সারাদেশের দুইটি সিটি কর্পোরেশন ৩৭৫টি উপজেলার ৮৮টি ছোট নদী ৩৫২টি খাল এবং ডোবা ৮টি ড্রেজিং করার কাজ শুরু হয়েছে। এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হলেন ১ লাখ ৩০ হাজার হেক্টর জমি সে সুবিধার আওতায় আসবে। এর কারণে প্রতিবছরে ৩ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। এ দিকে পাবনা, সুনামগঞ্জ, কুড়িগ্রাম, কুষ্টিয়া, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, খুলনা, সাতক্ষীরা জেলায় নদী খনন কাজে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি করা হয়েছে। পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম ইনকিলাবকে বলেন, পানি সম্পদের সমন্বিত টেকসই উন্নয়ণের লক্ষ্যে ডেল্টা প্ল্যান-২০২১ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। বিগত ১০ বছরে ১ হাজার ৩৬৭ কিলোমিটার নদী পুন:খনন কাজ বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এবার আমরা এক হাজার তিনশত কোটি টাকা ব্যয় সারাদেশের দুইটি সিটি কর্পোরেশন ৩৭৫টি উপজেলার ৮৮টি ছোট নদী ৩৫২টি খাল এবং ৮টি ডোবানালা ৪ হাজার ৮৭ কিলোমিটার ড্রেজিং কাজ করছি। ড্রেজিং কার্যক্রম বাস্তবায়ন হলে দেশের নদ-নদীর পানি ধারণ ক্ষমতা, নাব্যতা এবং পানি নিঙ্কাশনের ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং নদীর প্রকোপ ও নদী ভাঙনের ঝুঁকি হ্রাস পাবে।

দেশের পানি সম্পদের সমন্বিত টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে ডেল্টা প্লান-২১০০ সাথে সামঞ্জস্য রেখে প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়নের স্বার্থে সারাদেশে সাতটি বেসিনে বিভক্ত করে বেসিন ভিক্তিক সমীক্ষা কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে তিস্তা বেসিনের সমীক্ষা শেষ করা হয়েছে। কর্ণফুলী বেসিন ও সাঙ্গু-মাতামুহুরী নদী বেসিন সমীক্ষার জন্য প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। ব্রহ্মপুত্র-যমুনা বেসিন সমীক্ষাধীন রয়েছে। মেঘনা, সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর বেশিনের সমীক্ষার জন্য একটি প্রকল্প পরিকল্পনা কমিশনের অনুমোদনের জন্য প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। পানিবদ্ধতা, বন্যা ও পরিবেশ বিপর্যয়ের হাত থেকে নিরাপত্তা রক্ষায় সারাদেশের দুইটি সিটি কপোরেশন ৩৭৫টি উপজেলার ৮৮টি ছোট নদী ৩৫২টি খাল এবং ৮টি ডোবানালা ৪ হাজার ৮৭ কিলোমিটার ডেজিং কাজ চলছে। ডোবা-নালা ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষিত হবে। শুষ্ক মৌসুমে ব্যবহারের জন্য পানি ধরে রাখা, নাব্যতা বৃদ্ধি এবং বন্যার প্রকোপ হ্রাস। এছাড়া প্রকল্পে পানি নিঙ্কাশন ব্যবস্থা বাস্তবায়ন হলে ৫ লাখ ২০ হাজার হেক্টর এলাকার পানিবদ্ধতা, বন্যা ও জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত বিপর্যয় হতে নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। ১ লাখ ৩০ হাজার হেক্টর জমি সে সুবিধার আওতায় আসবে। এর কারণে প্রতিবছরে ৩ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। ১ হাজার ৮০০ কিলোমিটার নৌ-চলাচলের সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থা নিশ্চিত হবে। আগামীতে আরো ৫ হাজার ৫০০টি ছোট নদী ড্রেজিং কার্যক্রম বাস্তবায়ন হলে দেশের নদ-নদীর পানি ধারণ ক্ষমতা, নাব্যতা এবং পানি নিঙ্কাশনের ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং নদীর প্রকোপ ও নদী ভাঙনের ঝুঁকি হ্রাস পাবে। দিকে ডেল্টা প্লান্টভুক্ত ২য় প্রকল্প বাঙালি-করতোয়া-ফুলজোগ-হুরাসাগর নদী সিস্টেমের ডেজিং কাজে দ্রুত শুরু হবে।

ড্রেজিং সমক্ষতা বৃদ্ধি করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। দেশের নদ-নদী ড্রেজিং সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতায় ১০টি ড্রেজার এবং ১৩টি এক্সকাভেটর ক্রয় করা হয়। ক্যাটিটা ড্রেজিং এর মাধ্যমে টেকসই নদী ব্যবস্থাপনার জন্য আরো ৩৫টি ড্রেজার ক্রয়ের জন্য নতুন একটি প্রকল্প নিয়েছে সরকার।

এছাড়া নদ-নদীগুলোর ড্রেজিং করে নব্যতা বৃদ্ধিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অগ্রধিকার ভিত্তিক নদীগুলোর নব্যতা ও ধরাণক্ষমতা পুনরুদ্ধারে দেশের গুরুত্বপূর্ণ ২৪টি নদ-নদী ড্রেজিং বিষয়ে সমীক্ষা সম্পাদিত হয়েছে। যা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের উদ্যোগে পাউবো-বিআইডবিøওটিএ এবং এলজিইডি সমম্বিতভাবে ভরাট হয়ে যাওয়া নদ-নদীগুলোর ড্রেজিং করার জন্য মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন করেছে। বাংলাদেশ একমাত্র শতবর্ষী মহাপরিকল্পনা বাংলাদেশ ডেল্টা প্ল্যান ২১০০-তে ও পানি সম্পদ খাত এবং পানি সম্পদ খাতের উপর নির্ভরশীল অন্যান্য খাতের টেকসই উন্নয়নের জন্য দেশের নদ-নদী খাল-বিল পুন:খননের কার্যাক্রম অন্তভুক্ত করা হয়েছে।

বাস্তবায়নাধীন নদী ড্রেজিং পুন: খনন চলমান সেগুলো হচ্ছে: খুলনার আঠারোবাকি নদী, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলার তিতাস নদী, পাবনা জেলার বাদাই নদী, ফরিদপুরে কুমার ও মরাকুমার নদী, যশোর জেলার ভৈরব নদী, কক্সবাজার জেলার বাঁকখালী নদী, নরসিংদী জেলার আড়িয়াল খাঁ, হাড়িদোয়া, পাহাড়িয়া, পুরাতন ব্রহ্মপুত্র ও মেঘনা শাখা নদী, জামালপুরের যমুনা নদী, নাটোরের আত্রাই নদী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার মহানন্দা নদী, রাজবাড়ীর জেলার পদ্ম নদী, শরীয়তপুরে জেলার পদ্মা নদী, কুষ্টিয়া জেলার গড়াই নদী, কুড়িগ্রামের বুড়িতিস্তা নদী, কিশোরগঞ্জ জেলার কালনী ও ধরেশ্বরী নদী, সাতক্ষীরার কপোতাক্ষ নদ, নড়াইল ও খুলনা জেলার চিত্রাই নদী, যশোরের বুড়িভাদ্রা নদী, সিরাজগঞ্জের যমুনা এবং গোপালগঞ্জের কুমার নদসহ ৬৪ জেলা ছোট নদী, খাল ও ডোবা পুন:খননেরর কাজ চলছে।



 

Show all comments
  • মোঃ তোফায়েল হোসেন ২৬ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:৪০ এএম says : 0
    এখন আর গর্ব করার মতো অবস্থা নেই। ইতোমধ্যেই অনেক নদ-নদী মানচিত্র থেকে হারিয়ে গেছে, ধীরে ধীরে সবগুলোর অস্তিত্বই হুমকির মধ্যে পড়েছে। এমনি অবস্থা চলতে থাকলে অদূর ভবিষ্যতে সব নদ-নদীই নিঃশেষ হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • N F Aronnya ২৬ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:৪০ এএম says : 0
    নদ-নদী, খাল-বিলের দেশ বাংলাদেশ এই কথাটি যেন আমরা ভুলেই যাচ্ছি। যোগাযোগের ক্ষেত্রে নৌপথকে আমরা প্রাধান্য দেইনি, দিয়েছি সড়কপথকে।
    Total Reply(0) Reply
  • Mamun Iqbal ২৬ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:৪১ এএম says : 0
    বিদেশি টাকার সিংহভাগ সড়কপথে খরচ করেছি। তাই আমাদের এই দূরবস্থা। ক্ষতির পরিমাণকে বাড়িয়ে তুলেছে দেশের ফুড ফর ওয়ার্কসের বিনিময়ে কালভার্ট ছাড়া যত্রতত্র রাস্তা নির্মাণ বিষয়টি। দেশের নদ-নদীগুলো দুরবস্থায় পড়তে আরো যে কারণটি রয়েছে তাহলো প্রতিবেশী দেশের আন্তঃনদী সংযোগ কার্যক্রম করে পানি প্রত্যাহার বিষয়টি, উচ্চপর্যায়ের যৌথ আলোচনায় এ বিষয়েও ব্যবস্থা নেয়া দরকার।
    Total Reply(0) Reply
  • কাজী হাফিজ ২৬ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:৪২ এএম says : 0
    আমরা জানি বাংলাদেশে জালের মতো ছড়িয়ে ছিল নদীনালা, খাল-বিল, এগুলোর মধ্যে তলদেশ ভরাট হয়েছে, চড় পড়ে এখনো কিছু রয়েছে, আধমরা অবস্থায়। এদের রক্ষার পদক্ষেপ এই ধরনের পদক্ষেপ জরুরি।
    Total Reply(0) Reply
  • নাসিম ২৬ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:৪২ এএম says : 0
    এবার অল্প বৃষ্টিতে এবং উজানের ঢলে কিছু জেলায় বন্যা হলেও নিকট-অতীতে বেশি পরিমাণে বন্যা হয়েছে ১৯৮৭, ১৯৮৮, ১৯৯৮, ২০০৪, ২০০৫ এবং ২০০৭ সালে। বহু ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে দেশের, বন্যা থেকে রক্ষার জন্য বিগত সময়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। নদ-নদী, খাল-বিলের গভীরতা বৃদ্ধির বিষয়ে শুধু সিদ্ধান্ত নিলেই চলবে না, বাস্তবায়নে কঠোরতা অবলম্বন দরকার।
    Total Reply(0) Reply
  • মোহাম্মদ মোশাররফ ২৬ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:৪৩ এএম says : 0
    গোমতী এক সময় খুবই খড়স্রোতা নদী ছিল। প্রতি বর্ষায় নদীর দুই দিকে বেশ ক্ষতিগ্রস্ত করত- ক্ষতিগ্রস্ত করত কুমিল্লা শহরকে। আজ এ নদীর কিছু স্থানে বাক কেটে সোজা করে দেয়া হয়েছে, নদীর দুই তীরে উঁচু বাঁধ দেয়া হয়েছে। এখন আর বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত করে না মানুষের বাড়িঘর, তলিয়ে যায় না ফসল, তরিতরকারি। অবশ্য ইরিগেশন প্রকল্পটি মার খাচ্ছে নদী ড্রেজিং না করার কারণে। এই নদীকে জরুরি ড্রেজিংয়ের আওতায় এনে, স্রোতধারা ঠিক রাখতে দাউদকান্দি অংশে মেঘনা-গোমতীর সংযোগ স্থানটি গভীর করা প্রয়োজন।
    Total Reply(0) Reply
  • তরুন সাকা চৌধুরী ২৬ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:৪৩ এএম says : 0
    দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার পরেই নজর দিতে হবে শাসনের মাধ্যমে নদী রক্ষার দিকে। নতুবা দেশের প্রকৃতিতে ঘটবে মহাবিপর্যয়। ব্যক্তি মালিকানাধীন পুকুরগুলোর গভীরতা বৃদ্ধির দায়িত্ব দিতে হবে পুকুরের মালিকদের। আর খাল-বিল, নদী-নালার গভীরতা বৃদ্ধির দায়িত্ব হবে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের। কারণ এগুলো হচ্ছে পানির অন্যতম আধার।
    Total Reply(0) Reply
  • জোহেব শাহরিয়ার ২৬ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:৪৪ এএম says : 0
    বিগত দিনে নৌপথকে অবহেলা করেছি বলে নদীতে চর পড়েছে, ভরাট হয়েছে, নদী আজ খালে পরিণত হওয়ার উপক্রম। ফলে প্রাকৃতিক মৎস্য সম্পদ ধ্বংস হওয়ার পথে।
    Total Reply(0) Reply
  • ahammad ২৬ নভেম্বর, ২০১৯, ১:৫৯ এএম says : 0
    যদি সত্যিকার আর্থে নদি,খাল,নালা,ডোবা ড্রেজিং করতে হয় তাহলে সেনাবাহিনী দিয়ে করানো উচিৎ। যেমন ছট্টগ্রামে নালা খাল ড্রেজিং বা সস্কার করার কাজ চলিতেছে। এই কাজটি নির্দারিত বজেট,ও সময়মত কাজও শেষ হবে এবং টেকসই হবে।আর যদি ঠিকাদার দিয়ে কাজ করানো হয় তাহলে লুটপাট আর সময় বাড়িয়ে বাজেট বাড়িয়ে ডাবল লুটপাট করা হবে, কাজের কাজ কিছুই হবে না। হাজার হাজার কুটি টাকার অপছয় আর হরিলুট হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammed Kowaj Ali khan ২৬ নভেম্বর, ২০১৯, ৫:০৮ এএম says : 0
    ভারতের পানি আগ্রাসনের কারণে আজ নদনদির এই অবস্থা ভারতীয় দালালদেরকে ভালোভাবে জুতা মারা হোক । ইনশাআল্লাহ।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ