পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আবারও দেশি পেঁয়াজের দাম বেড়েছে খুচরা বাজারে। পাইকারি বাজারে প্রতি কেজি ২০০ টাকা দরে বিক্রি হলেও খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ২৪০ থেকে ২৫০ টাকায়। এছাড়া অন্যান্য দেশের পেঁয়াজের দামও বেড়েছে কিছুটা। গতকাল রাজধানীর কারওয়ান বাজারসহ বেশ কয়েকটি খুচরা বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে।
কারওয়ান বাজারের পাইকারি দোকানগুলোতে দেখা গেছে দেশি পেঁয়াজ ২০০ টাকা, চীনের পেঁয়াজ ১০৯ টাকা, মিয়ানমারের ১৮৩ থেকে ১৮৮ টাকা, ভারতীয় পেঁয়াজ ১৭৭ টাকা ও বড় আকারের পাকিস্তানি পেঁয়াজ ১৭০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
কারওয়ান বাজারের পাইকারি বিক্রেতা মোনায়েম জানান, দেশি পেঁয়াজের দাম কমে ১৬০ টাকায় নেমেছিল। এখন আবার ২০০ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে। কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বাজারে দেশি পেঁয়াজ নেই। কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না। তাই পুরনো ও ভালো মানের দেশি পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। শহীদুল নামে আরেক বিক্রেতা বলেন, ‘দেশে পেঁয়াজের সরবরাহ কম থাকায় আবারও দাম বেড়েছে। বাজারে তো দেশি পেঁয়াজ নেই। গতকাল দু-একটি দোকানে দেশি পেঁয়াজ না থাকার অজুহাতে এর মূল্য তালিকায় দাম নির্ধারণ করা হয়নি। বাজারে দেশি পেঁয়াজ না থাকার কথা বললেও তাদের দোকানে পর্যাপ্ত দেশি পেঁয়াজ দেখা গেছে।
ভারতীয় নতুন পেঁয়াজ বাজারে আসছে উল্লেখ করে খোরশেদ নামে এক বিক্রেতা বলেন, ‘শনিবার বাজারে এসেছে ভারতীয় নতুন পেঁয়াজ। দাম কম থাকায় বিক্রিও বেশি হচ্ছে। এদিকে, মহাখালীর বউবাজারে দেশি পেঁয়াজ ২৪০ থেকে ২৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। মিসরের পেঁয়াজ ১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এই বাজারের পেঁয়াজের বিক্রেতা আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম আবারও ২৫০ টাকায় উঠেছে। বেশি দামে কিনে আনায় আমাদেরও বাড়তি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। এছাড়া বিজয় সরণির কলমিলতা বাজার ও ফার্মগেট ইন্দিরা রোডের মাহবুব প্লাজার নিচ তলার বাজারেও ২৪০ থেকে ২৫০ টাকা কেজিতে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হতে দেখা গেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।