পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মুনিরীয়া যুব তবলীগ কমিটি বাংলাদেশ সালতানাত অব ওমান শাখা সমূহের উদ্যোগে ওমানের হেরিটেজ সিটি বেহেলার মজলিশ আল রিম হল রুমে বিশাল এশায়াত মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত শুক্রবার পবিত্র জশনে জুলুছে ঈদে মিলাদুন্নবী (দঃ) উদযাপন উপলক্ষে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। মাহফিলে কাগতিয়া দরবারের পীর সাহেবের লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সাংগঠনিক তদারক পরিষদের সদস্য মুহাম্মদ আসিফ মুরাদ।
লিখিত বক্তব্যে ছৈয়্যদ মুহাম্মদ মুনির উল্লাহ্ আহমদী বলেন, মহান আল্লাহ পবিত্র কালামে পাকে বর্ণনা করেছেন, “ক্বাদ জা আকুম মিনাল্লাহি নূরুন ওয়া কিতাবুন মুবিন। নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট হতে একটি নূর ও সুস্পষ্ট কিতাব (কুরআন) তোমাদের নিকট এসেছে। উক্ত আয়াতে ‘মিনাল্লাহি নূর’ দ্বারা আল্লাহ স্বয়ং নবী (স.)কেই বুঝিয়েছেন। অন্য আয়াতে মহান আল্লাহ পাক বলেন, “নিশ্চয় আমি আপনাকে জগতসমূহের রহমত করেই প্রেরণ করেছি”।
তিনি আরো বলেন, ইসলামের মূলে রয়েছে রাসূল (স.) এর প্রেম।
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (দঃ) মাহফিল উদযাপন করার জন্য মুনিরীয়া যুব তবলীগ কমিটি বাংলাদেশকে সরকারি অনুমোদন প্রদান করাই সালতানাত অব ওমান সরকারের প্রধান ও প্রশাসনের প্রতি আন্তরিক মোবারকবাদ জানান কাগতিয়ার পীর সাহেব।
১৬১ নং ওয়াদী আল কবির শাখার সভাপতি আলহাজ্ব দিল মুহাম্মদ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এশায়াত মাহফিলে প্রধান অতিথি ছিলেন সালতানাত অব ওমানের মিনিস্ট্রি অব এনডোমেন্ট ও রিলিজিয়াস এফের্য়াস(ওয়াকাফ) এর সদস্য ও বেহেলা প্রদেশের পরিচালক শেখ হামাদ মুহাম্মদ আল হাশমি।
বিশেষ অতিথি ছিলেন আলহাজ্ব মুহাম্মদ আবুল মনছুর, আলহাজ্ব ইখতেয়ার চৌধুরী, আলহাজ্ব মুনছুর আহমেদ, আলহাজ্ব মুহাম্মদ সেলিম, আলহাজ্ব জাফর আহমেদ, মৌলানা নেছার আহমেদ, আলহাজ্ব নুরুল আবছারসহ ওমানের বিশিষ্ট কমিউনিটি নেতৃবৃন্দ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।