পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশে চাহিদার চেয়ে অনেক বেশি চাল মজুদ রয়েছে। সিন্ডিকেট করে, গুজব ছড়িয়ে চালের বাজার অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
গতকাল শুক্রবার নওগাঁর পোরশা উপজেলার তেতুলিয়ায় স্থানীয় আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অনুষ্ঠান তিনি এসব কথা বলেন। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের গণসংযোগ শাখা থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, দেশে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি খাদ্য মজুদ রয়েছে। বর্তমানে চালের বাজারও স্থিতিশীল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ খাদ্যে স্বয়ংসস্পূর্ণ হয়ে উঠেছে। চলতি মৌসুমে আমনের ফলনও ভালো হয়েছে। চালের দর স্থিতিশীল রাখতে কঠোর দৃষ্টি রাখা হয়েছে। অজুহাত দিয়ে চালের দর বাড়ানোর চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না।
তিনি বলেন, দেশের শ্রমজীবী ও কৃষিজীবী মানুষ কঠোর পরিশ্রম করে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে শস্য উৎপাদন করেছেন। সেই শ্রম কিছুতেই মূল্যহীন হতে দেওয়া হবে না। একই সঙ্গে অতিরিক্ত দরে যাতে ভোক্তাকে চাল কিনতে না হয়, সেজন্য বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। প্রকৃত কৃষক ছাড়া কারও কাছ থেকে ধান কেনা হবে না। সরকারি ধান-চাল কেনায় রাজনৈতিক নেতা কিংবা প্রভাবশালীদের স্থান দেওয়া হবে না। ধান দিতে এসে কৃষককে যাতে হয়রানির শিকার হতে না হয় এ জন্য কর্মকর্তাদের ডেকে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এরপরও কেউ অনিয়ম করলে তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মন্ত্রী বলেন, ধান-চাল কেনা মনিটরিং করতে খাদ্য মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্টদের নিয়ে মনিটরিং টিম গঠন করা হয়েছে। টিমগুলো সারাদেশে ধান-চাল সংগ্রহ ও বাজার দর মনিটরিং করবে। এছাড়া, জেলা প্রসাশক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের সজাগ থাকতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কাঁচা ধানের বর্তমান বাজার দরে কৃষকেরা খুশি। আশা করছি, এবার চাষিরা ভালো দাম পাবে।
##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।