পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের বিভিন্ন এলাকায় দুটি উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। দুই সিটি কর্পোরেশনের পরিচালিত এ অভিযানে প্রায় ৭০০ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সম্পত্তি কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান ও উত্তর সিটি কর্পোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাজিদ আনোয়ারের নেতৃত্বে এ ভ্রাম্যমান আদালত দুটি পরিচালিত হয়।
উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) মিরপুরের মাজার রোড, মুক্তিযোদ্ধা মার্কেট ও শাহ আলী মার্কেটের আশেপাশের এলাকায় এবং দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি) নবাবপুর রোড, ঢাকা ট্রেড সেণ্টার থেকে গোলাপ শাহ মাজার হয়ে জিপিও মোড়, সচিবালয়ের আশেপাশের সড়ক ও বায়তুল মোকাররম মসজিদ এলাকার বিভিন্ন সড়কের ফুটপাথে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
ডিএসসিসি’র সম্পত্তি বিভাগ থেকে জানানো হয়েছে, গতকাল রাজধানীর গুলিস্তান ও বায়তুল মোকাররম মসজিদ এলাকায় পরিচালিত ভ্রাম্যমান আদলত ৩০০টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছে। এরমধ্যে অস্থায় চায়ের টঙ দোকান ৫৫টি, কাপড়ের দোকান ৭৫টি, বিভিন্ন ফলের দোকান ৫০টি এবং মনোহারী ও অন্যান্য টঙ দোকান ১৩০টি। এসময় বিভিন্ন অপরাধে দুইজনকে এক হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
ডিএসসিসি’র সম্পত্তি কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মনিরুজ্জামান বলেন, বিভিন্ন ফুটপাথ থেকে অবৈধ দখলদারদেরকে উচ্ছেদে আমরা নিয়মিত উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে যাচ্ছি। এই দখলদারদেরকে ফুটপাথ থেকে তাড়ানোর জন্য যতদিন এই অভিযান পরিচালনা করতে হয় ততদিন আমারা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তিনি বলেন, ইতোমধ্যে আমরা ঢাকা মেডিক্যালের সামনে থেকে অবৈধ দখলদারদেরকে উচ্ছেধ করে ছেড়েছি। সেখানে এখন আর কোন হকার বসতে পারে না। এভাবে আমরা ডিএসসিসি’র সব সড়কের ফুটপাথ দখলদার মুক্ত করবো।
এদিকে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মিরপুর মাজার রোড, মুক্তিযোদ্ধা মার্কেট ও শাহ আলী মার্কেটের আশেপাশে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় প্রায় ৪০০ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়।
ডিএনসিসির নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাজিদ আনোয়ার জানান, এ অভিযানে ৮১টি ভাসমান খাবার হোটেল, ১৫০ টঙ দোকান, ২০টি ভাঙারির দোকান, পাঁচটি সেমিপাকা দোকান, ১০টি ভাসমান কাপড়ের দোকান, ১০টি পানির দোকান, ২৫টি খাবার বিক্রির গাড়িসহ মোট ৪০০টি ভাসমান দোকান ও স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। তিনি বলেন, অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।