পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
চট্টগ্রামের গ্রাহকদের কাছে আনরজাতিক মানের পন্য এবং সেবা পৌঁছে দিতে ‘ফুসো থ্রি এস সেন্টার’ চালু করেছে বিশ্বখ্যাত বানিজ্যিক পরিবহন ব্র্যান্ড ‘ফুসো’। ডাইমলার ট্রাকস এশিয়ার মিতসুবিশি ফুসো ও ফুসো ব্র্যান্ডের ট্রাক এবং বাসের বাংলাদেশের স্থানীয় ব্যবসা পরিচালনা করছে র্যানকন।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বন্দর নগরীর বায়োজিদ বোসতামি সড়কে ‘ফুসো থ্রি এস’ কেন্দ্রটি উদ্বোধর করেন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ডাইমলার বানিজ্যিক পরিবহনের দক্ষিন এশিয়া অঞ্চলের প্রধান অমিত বিশত ও র্যানকনের গ্রুপ ম্যানেজিং ডিরেক্টর রোমো রউফ চৌধুরী।
এসময় উপস্থিত ছিলেন র্যানকন ট্রাকের প্রধান বানিজ্যিক কর্মকর্তা জিশান হোসেন এবং বিভাগীয় পরিচালক শন হাকিম।
ব্যবসায় কেন্দ্র উদ্বোধনের পাশাপাশি ফুসো ব্রান্ডের দুটি নতুন পরিবহন পরিচয় করিয়ে দেন অতিথিরা। ফুসো ব্র্যান্ডের ‘এফই, এফএ, এফআই, এফজে, এফজে (আরএমসি) এবং এফজেড’ মডেলের পরিবহন পাওয়া যাবে বলে জানান কর্মকর্তারা। অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ফুসো থ্রি এস নামে কেন্দ্রটিতে পরিবহন বিক্রয়, গ্রাহক সেবা এবং যন্ত্রাংশ পাওয়া যাবে। রাজধানী ঢাকার পরে এটি ফুসো ব্র্যান্ডের দ্বিতীয় অনুমোদিত কেন্দ্র।
আট হাজার নয়শো বর্গফুট স্থান নিয়ে স্থাপিত ‘ফুসো থ্রি এস’ কেন্দ্রে বানিজ্যিক পরিবহন প্রদর্শনীর পাশাপাশি গ্রাহক সেবা প্রদানে রয়েছে দশটি সার্ভিস বে।
কর্মকর্তারা জানান, দেড় টন থেকে শুরু করে ৪০টন সহনশীল ট্রাক, রেডি মিক্স কংক্রিটের পাশাপাশি রোসা এসি বাস এবং বিএম বাস রয়েছে ফুসোর বহরে। ডাইমলার বানিজ্যিক পরিবহনের দক্ষিন এশিয়া অঞ্চলের প্রধান অমিত বিশত বলেন, ফুসো পরিবহনের পেছনে জাপানের মিতসুবিশির অনন্য মান এবং বিশ্বের অন্যতম বড় ট্রাক নির্মাতা ডাইমলারের অভিজ্ঞতা কাজ করছে।
বানিজ্যিক কাজে বিশ্বাসযোগ্য মান বজায়েরর পাশাপাশি আর্থিকভাবে লাভবান হতে ফুসো পরিবহন সহায়কের ভূমিকা রাখবে বলে মন্তব্য করেন অমিত।
র্যানকন গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর রোমো রউফ চৌধুরী বলেন, র্যানকন সবসময় ক্রেতা কেন্দ্রিক এবং নিশ্চিত করে সর্বোৎকৃস্টমানের প্রযুক্তির পরিবহন যা এদেশের পরিবহন ব্যবস্থাকে নিয়ে যাবে এক অনন্য লক্ষ্যে।
র্যানকনের বিভাগীয় পরিচালক শন হাকিম বলেন, প্রযুক্তিগত উৎকর্ষ বজায় রেখে বাংলাদেশের বাজারে গ্রাহক-বান্ধব ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে ফুসো।
র্যানকনের পক্ষে প্রধান বানিজ্যিক কর্মকর্তা জিশান হোসেন বলেন, বাংলাদেশের পরিবহন খাতের ভবিষ্যৎ পালটে দিতে র্যানকন এবং ফুসো দ্বিপাক্ষিক কার্যক্রম বজায় থাকবে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের বাজারে ফুসোর একক ব্যবসায় প্রতিনিধি হিসেবে র্যানকন মটরসের অংশী প্রতিষ্ঠান র্যানকন ট্রাকস এন্ড বাসেস লিমিটেডকে ২০১৭ সালে অনুমোদন দেয় জাপানী প্রতিষ্ঠান মিতসুবিশি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।