ভ্রাম্যমান আদালতে দন্ডিত ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী কতজন শিশু জামিনে মুক্তি পেয়েছে তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে থাকা ১২ বছরের কময় বয়সী কতজন শিশু মুক্তি পেয়েছে, তাদেরকে কার হাতে তুলে দেয়া হয়েছে তাও জানতে চাওয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ এবং বিচারপতি মো. মাহমুদ হাসান তালুকদারের ডিভিশন বেঞ্চ এ দুটি বিষয়ে জানতে চান। ১২১ শিশুর বাইরে মোবাইল কোর্টে দন্ডিত আরো শিশু আছে কি না, থাকলে তাদের ক্ষেত্রে কী পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে, তা-ও জানাতে চাওয়া হয় আদালতে। আগামি সপ্তাহ মঙ্গলবারের মধ্যে সরকারপক্ষ আদালতকে এসব তথ্য জানাবে। ওইদিনই দেয়া হবে পরবর্তী আদেশ। আদালতে শুনানিতে অংশ নেন ব্যারিস্টার আবদুল হালিম ও অ্যাডভোকেট ইশরাত হাসান। সরকারপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার। এর আগে গত ৩১ অক্টোবর ‘আইনে মানা, তবু ১২১ শিশুর দন্ড শিরোনামে একটি দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশ হলে তা দৃষ্টিতে আনেন চিলড্রেন’স চ্যারিটি বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের (সিসিবি ফাউন্ডেশন) চেয়ারম্যান ও সুপ্রিমকোর্ট বারের আইনজীবী আবদুল হালিম।