পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চিপসের প্যাকেটে খেলনা থাকার বিষয়টি তদন্ত করে দুই সপ্তাহের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউটকে (বিএসটিআই) নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে প্যাকেটে শিশুদের খেলনা না ঢোকাতে সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলোকে কেন নির্দেশ দেয়া হবে নাÑ তা জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়েছে। বাণিজ্য সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, এম এম ইস্পাহানি লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও হেড অব মার্কেটিং এবং ইনগ্রিন লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও হেড অব মার্কেটিংকে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
গতকাল রোববার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম এবং বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন। পিটিশনার পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মো. মনিরুজ্জামান।
আদালত থেকে বেরিয়ে অ্যাডভোকেট মো. মনিরুজ্জামান বলেন, শিশুরা চিপস খাওয়ার সময় অবচেতন মনে খেলনাটাও খেয়ে ফেলার চেষ্টা করে। অনেক সময় তাদের পেটের মধ্যে খেলনা ঢুকে যায়। এটা খুবই অশনি সঙ্কেত। প্রিভেনশন ইজ বেটার দ্যান কিউর। এ কারণে রিট করেছি। রিটে চিপস প্যাকেটের ভেতরে শিশু খেলনা না ঢোকাতে শিশুখাদ্য উৎপাদক প্রতিষ্ঠানগুলোকে কেন নির্দেশ দেয়া হবে নাÑ এ মর্মে রুল জারির আবেদন করা হয়েছে। সেই সঙ্গে যারা চিপসের প্যাকেটে খেলনাসহ বাজারজাত করেছে সেসব প্যাকেট প্রত্যাহার করতে নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
মনিরুজ্জামান জানান, অ্যাবসেন্ট মাইন্ডে (অন্যমনস্ক অবস্থায়) বাচ্চারা যখন চিপস খায় তখন খেলনাটি তাদের পেটের মধ্যে ঢুকে যেতে পারে। এটা খুবই অ্যালার্মিং (ভীতিকর)। প্রতিবেশী দেশে এমন ঘটনায় দুটো বাচ্চা মারা গেছে বলে আমরা প্রতিবেদন পেয়েছি। আমরা আশঙ্কা করছি যে, আমাদের দেশের কোনো শিশু চিপসের প্যাকেটে যে প্লাস্টিকের খেলনা থাকে সেটা খাওয়ার পরে হয়তো এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে।
রিটকারী আইনজীবী আরো বলেন, এখন পর্যন্ত আমরা এম এম ইস্পাহানির ‘মাইটি চিপস’ ও ইনগ্রিনের ‘ডরে ডরে চিপস’র প্যাকেটে খেলনা পেয়েছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।