পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দীর্ঘ ৫০০ বছরের পুরনো বাবরি মসজিদের স্থানে মন্দির নির্মাণের রায় দিয়ে ভারতীয় আদালত মুদি সরকারের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটিয়েছে। মুসলিম উম্মাহ বাবরি মসজিদ রায়কে প্রত্যাখ্যান করেছে। ভারতের অনেক হিন্দুগুরুরাও আদালতের আজ্ঞাবহ রায়কে প্রত্যাখ্যান করেছেন।
গতকাল শনিবার বাদ যোহর নগরীর খিলগাঁও চৌরাস্তাস্থ আল জামিয়াতুল ইসলামিয়া মাখজানুল উলুম মাদরাসার সামনে বাবরি মসজিদ রায়ের প্রতিবাদে আন্তর্জাতিক মজলিসে তাহাফফুজে খতমে নবুওয়ত বাংলাদেশ আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন। সংগঠনের সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা মো.নূরুল ইসলামের সভাপতিত্বে এতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, মাওলানা মহিউদ্দিন রব্বানী, মাওলানা আব্দুল কাইয়ূম সুবহানী, মাওলানা আহমদ আলী কাশেমী, মাওলানা জহিরুল ইসলাম, মাওলানা শিব্বির আহমদ, মাওলানা ইউনুস ঢালী, মাওলানা আশেক উল্লাহ, মাওলানা মাসউদ, মাওলানা আল আমিন, মাওলানা রাকিবুল ইসলাম ফারুকী ও মাওলানা রফিকুল ইসলাম।
সভাপতির বক্তব্যে মাওলানা নূরুল ইসলাম বলেন, ভারতীয় উগ্রবাদীরা ১৯৯২ সনে এই ঐতিহাসিক বাবরি মসজিদকে শহীদ করেছে। বাবরি মসজিদের স্থানে কোনো দিন মন্দির বানানোর সুযোগ দেয়া হবে না। তিনি বিশ্ব মসলিমকে বাবরি মসজিদ পুন:নির্মাণের জন্য ভারত সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টির জোর দাবি জানান।
মাওলানা নূরুল ইসলাম বলেন, বাবরি মসজিদ নিয়ে আদালতের রায় মুসলিম উম্মাহ ঘৃণাভর প্রত্যাখ্যান করেছে। যতদিন পর্যন্ত বাবরি মসজিদ পুন:নির্মাণ না হবে ততদিন পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে । প্রয়োজনে শিগগিরই এ ব্যাপারে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। পরে বাবরি মসজিদ রায় বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।