পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইসলামী বিশ^বিদ্যালয়ের (ইবি) ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) ভর্তি পরীক্ষার ‘এ’ ইউনিটের ফল গত ১২ নভেম্বর প্রকাশিত হয়েছে। প্রথম প্রকাশিত রেজাল্টে অকৃতকার্য হলেও পরবর্তীতে চ্যালেঞ্জ করে ৮ম হয়েছেন মুহম্মদ আবু সাঈদ নামের এক শিক্ষার্থী। এছাড়াও মোট তিন জনের ফল পরিবর্তন করে মেধা তালিকায় যোগ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইউনিট সমন্বয়কারী প্রফেসর ড. মো: লোকমান হোসেন।
জানা গেছে, গত ৪ নভেম্বর থিওলজি এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ অনুষদের অধীনে অনুষ্ঠিত ‘এ’ ইউনিটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ১২ নভেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টায় ভিসির কার্যালয়ে ভিসি প্রফেসর ড. হারুন-উর-রশিদ আসকারীর নিকট ইউনিট সমন্বকারী ও সদস্যরা ফল হস্তান্তর করেন। রাত ৮টার পর উক্ত ফল বিশ^বিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট (িি.িরঁ.ধপ.নফ) তে প্রকাশ করা হয়। মেধা তালিকায় স্থান প্রাপ্তদের ক্ষুদে বার্তার মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হয়।
ঐদিন আবু সাঈদ নামের এক শিক্ষার্থী ‘ইসলামী ইউনিভার্সিটি এডমিশন হেল্পলাইন (ওংষধসরপ টহরাবৎংরঃু অফসরংংরড়হ ঐবষঢ়ষরহব) নামক ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট করেন। পাঠকের সুবিধার্থে পোস্টটি তুলে ধরা হল- ‘বড় ভাইদের কাছে সাহায্য চাচ্ছি। আমি এমসিকিউ তে ৪৫.৫ পেয়েছি কিন্তু লিখিততে ০ পেয়েছি। অথচ আমার হিসাব অনুযায়ী অন্তত ১০ পাওয়ার কথা যদিও ১৪ টি উত্তর নিশ্চিত। কি জন্য লিখিততে ০ আসতে পারে। এর কি কোন সমাধান আছে????’
ঐ শিক্ষার্থীর অ্যাপ্লিক্যান্ট আইডি- এ১৯১১৪১২, রোল-২০৩১। তার জিপিএ স্কোর ৪০ এর মধ্যে ৩৮ ছিল। পরবর্তীতে বিশ^বিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির পক্ষ থেকে ইউনিট সমন্বয়কারীকে বিষয়টি জানানো হয়। পরদিন পুনরায় রেজাল্ট সংশোধন করে প্রকাশ করা হলে দেখা যায় ঐ শিক্ষার্থী লিখিত পরীক্ষায় ১০ পেয়ে ৮ম হয়েছেন।
ফল পুনরায় প্রকাশের ফলে সকল পরীক্ষার্থীদের নিকট ১৩ নভেম্বর সংশোধিত মেধাক্রম অনুযায়ী ক্ষুদে বার্তা পাঠানো হয়। এতে করে অধিকাংশের মেধাক্রম পূর্বের প্রকাশিত মেধা তালিকার থেকে দুই বা তিন ধাপ করে পিছিয়েছে। এতে মেধাতালিকায় স্থান প্রাপ্তরা বিড়ম্বনায় পড়েছে বলে জানা গেছে। অনেককে তাদের আগের মেধাক্রম ও বর্তমান মেধাক্রম এর স্কিনশর্ট দিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দিতে দেখা গেছে। আল আমিন নামের এক শিক্ষার্থী যার রোল- ৩২৯, সে প্রথম প্রকাশিত মেধাক্রমে ২৩৮তম হয়। পরবর্তী সংশোধিত রেজাল্টে তার মেধাক্রম হয় ২৪২তম। ‘এ’ ইউনিটে ২৪০ আসন রয়েছে। অর্থাৎ বর্তমানে তাকে অপেক্ষমান তালিকায় রাখা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।