পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাসূল (সা.) নির্যাতন নিপীড়ন আসার পরেও দাওয়াতের কাজ ছেড়ে দেননি। রাসূল (সা.) এর সবচেয়ে বড় দরদ ছিল উম্মতের জন্য। উম্মতকেই কিয়ামতের পূর্ব পর্যন্ত রাসূল (সা.) দাওয়াতের কাজকে চালিয়ে নিতে হবে। গতকাল শুক্রবার বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে খুৎবাহ পূর্ব বয়ানে পেশ ইমাম মাওলানা এহসানুল হক জিলানী এসব কথা বলেন।
বয়ানে পেশ ইমাম বলেন, রাসূল (সা.) মক্কী ও মাদানী জীবনে মানুষদেরকে জাহান্নামের পথ থেকে জান্নাতের দিকে নিয়ে গেছেন। নবুওয়ত প্রাপ্তির আগেই মহানবী (সা.) গোত্রে গোত্রে দ্ব›দ্ব এড়াতে পবিত্র ক্বাবার এক কোণে চাদরের মাধ্যমে হাজরে আসওয়াদ পাথর স্থাপনের মাধ্যমে কঠিন বিরোধ নিষ্পত্তি করেছিলেন। মক্কী জীবনের প্রথম তিন বছর তিনি গোপনে গোপনে ইসলামের দাওয়াতের কাজ করেছেন। পরে আল্লাহপাকের নির্দেশে তিনি প্রকাশ্যে দাওয়াত দেন যে তোমরা একমাত্র আল্লাহ ছাড়া আর কাউকে প্রভু হিসেবে মানবা না। তবে তোমরা কামিয়াবী হবা। মাওলানা এহসানুল হক জিলানী বলেন, রাসূল (সা.) উত্তম আদর্শকে অনুস্মরণ করতে পারলে দুনিয়া ও আখেরাতে শান্তি ও কল্যাণ নসিব হবে।
তিনি বলেন, রাসূল (সা.) এর আদর্শ থেকে দূরে সরে আসায় আজ অশান্তির সৃষ্টি হচ্ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।