পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মোবাইল কোর্টে সাজাপ্রাপ্ত শিশুদের মুক্তির আদেশ সংক্রান্ত তথ্য চেয়েছেন হাইকোর্ট। সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল দফতরের মাধ্যমে এ বিষয়ে খোঁজ নিতে বেঞ্চ অফিসারকে এ নির্দেশ দেয়া হয়। গতকাল সোমবার বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ এবং বিচারপতি রাজিক আল জলিলের ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
চলতি বছর ৩১ অক্টোবর মোবাইল কোর্ট দ্বারা দÐিত হয়ে শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে থাকা ১২ বছরের কম বয়সীদের মুক্তি দিতে বলেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে শিশু আদালত ছাড়া অন্যান্য আদালতের অধীনে সাজাপ্রাপ্ত ১২ বছর থেকে ১৮ বছর বয়সী শিশুদের ৬ মাসের জামিন দেন।
জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত ‘আইনে মানা, তবু ১২১ শিশুর দÐ’ শীর্ষক প্রতিবেদন আমলে নিয়ে বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ এবং বিচারপতি মো. মাহমুদুল হাসান তালুকদারের তৎকালীন ডিভিশন বেঞ্চ স্বপ্রণোদিত হয়ে রুল জারি এবং আদেশ দেন। রুলে ভ্রাম্যমাণ আদালত দ্বারা শিশুদের দÐাদেশ কেন অসাংবিধানিক, অবৈধ এবং বাতিল ঘোষণা করা হবে নাÑ জানতে চাওয়া হয়। সেই সঙ্গে শিশুদের মধ্যে যাদেরকে ভ্রাম্যমাণ আদালত দÐ দিয়েছেন তাদেরকে দ্রæত শিশু উন্নয়ন কেন্দ্র বা হাজত থেকে ছেড়ে দেয়ার নির্দেশ দেন।
এ ছাড়া ৭ কার্যদিবসের মধ্যে ওই ১২১ শিশুকে দÐ প্রদানকারী সংশ্লিষ্ট র্যাব কর্মকর্তাদের এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে মামলার যাবতীয় নথি আলাদা করে দাখিল করতে বলা হয়। ‘চিলড্রেন চ্যারিটি বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন’-এর পক্ষে প্রতিবেদনটি আদালতের নজরে আনেন ব্যারিস্টার আব্দুল হালিম। ওই প্রতিবেদনে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত ১২১ জন শিশুকে সাজা দিয়ে তাদের শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে পাঠিয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।