পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট শেখ মো. আব্দুল্লাহ বলেছেন, আল্লাহর মেহমান হাজি সাহেবদের সেবায় নিয়োজিত হওয়া ইবাদতের অংশ। তাদের সেবায় সর্বোচ্চ আন্তরিকতাসহকারে কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে। হজ ব্যবস্থাপনার নতুন নিয়ম বা আইন করার আগে সর্বাধিক হজযাত্রী প্রেরণকারী দেশগুলোর সাথে সউদী সরকার আলোচনা করলে হজযাত্রীরা আরও বেশি উপকৃত হবেন।
সোমবার রাতে লন্ডনে অনুষ্ঠিত তিন দিনব্যাপী ওয়ার্ল্ড হজ অ্যান্ড ওমরাহ কনভেনশনের দ্বিতীয় দিনে ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউজ অফ লর্ডসের স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাকক্ষে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। লন্ডন থেকে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের নির্ভরযোগ্য সূত্র এতথ্য জানিয়েছে।
বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত হাউজ অফ লর্ডসের সদস্য মঞ্জিলা ব্যারোনেস উদ্দিন সভায় সভাপতিত্ব করেন। এর আগে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী শেখ মো. আব্দুল্লাহ ব্রিটিশ পার্লামেন্টে পৌঁছলে সেখানে তাকে স্বাগত জানান মঞ্জিলা উদ্দিন।
ওয়ার্ড হজ ও ওমরাহ কনভেনশনে জেদ্দায় নিযুক্ত যুক্তরাজ্যের কনসাল জেনারেল, সউদী আরব, সুদান, দক্ষিণ আফ্রিকা, ইন্দোনেশিয়া, মালয়শিয়া, বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান ও নাইজেরিয়াসহ অন্তত ২৫টি দেশের প্রতিনিধিরা এ মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন। মতবিনিময় সভায় হজ ও ওমরাহ যাত্রীদের পরিবহন, আবাসন, ক্যাটারিং সার্ভিস ও মিনা আরাফা, মোজদালিফায় হাজিদের নানা সমস্যা এবং তা সমাধানের কৌশল নিয়ে ব্যাপক আলোচনা করা হয়।
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনা অনুযায়ী ২০২০ সালের হজ ব্যবস্থাপনা হবে সর্বোত্তম। এ জন্য সর্বোচ্চ হজযাত্রী প্রেরণকারী দেশগুলোর সাথে বাংলাদেশের মতবিনিময় অব্যাহত থাকবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।