পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর ধানমন্ডিতে জোড়া খুনের ঘটনায় ওই বাসার নতুন গৃহকর্মীকে ধরতে পুলিশের একাধিক টিম মাঠে কাজ করছে। কিন্তু গতকাল রাত পর্যন্ত ওই গৃহকর্মীর পরিচয় উদ্ধার বা তাকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি। ফলে জোড়া খুনের সাথে জড়িতদের শনাক্ত ও নেপথ্যে কারন জানতে এখনও অন্ধকারে তদন্তের সাথে জড়িত পুলিশ কর্মকর্তারা। অন্যদিকে জোড়া খুনের ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকাল রোববার সকালে ধানমন্ডি থানায় মামলাটি করেন নিহত আফরোজার মেয়ে দিলরুবা সুলতানা।
ধানমন্ডি জোনের এডিসি আব্দুল্লাহেল কাফি জানান, নতুন ওই গৃহকর্মীর সন্ধান পেতে একই বাসার ইলেক্ট্রিশিয়ান বেলায়েত ও কাজী মনির উদ্দিন তারিমের বডিগার্ড বাচ্চুকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এরইমধ্যে ঢাকা ও ঢাকার বাইরে অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। তবে গৃহকর্মী নতুন হওয়ায় তার নাম ঠিকানা কারও কাছে না থাকায় হিমশিম খেতে হচ্ছে পুলিশকে।
তিনি আরো বলেন, বডিগার্ড বাচ্চুই নতুন গৃহকর্মীকে ওই বাসায় এনেছিলেন। তিনি কিছু তথ্য দিয়েছেন। তার দেওয়া তথ্য ও প্রযুক্তিগত সহায়তায় পলাতক গৃহকর্মীকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
ধানমন্ডি থানা পুলিশের একজন পরিদর্শক জানান, নতুন গৃহকর্মীর একটা নাম ঠিকানা পাওয়া গেছে। সেটি সঠিক কি না তা বোঝা যাচ্ছে না। ওই নাম ঠিকানায় অভিযান চালানো হয়েছে। তবে তাকে পাওয়া যায়নি। এর বাইরেও তাকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। পুলিশ সিসিটিভি ফুটেজ থেকে জানতে পারে, হত্যার ঘটনায় ওই বাসার নতুন এক গৃহকর্মী জড়িত থাকতে পারে বলে সন্দেহ করে। হত্যার পর নতুন ওই গৃহকর্মী বাসা থেকে পালিয়ে যায়।
ধানমন্ডি থানার ওসি আবদুল লতিফ জানান, এই ঘটনায় অজ্ঞাত কয়েকজনকে আসামি করে থানায় মামলা হয়েছে। পুলিশ সন্দেহভাজন গৃহপরিচারিকাকে খুঁজছে। এরই মধ্যে বিভিন্ন প্রযুক্তি ব্যবহার করে তাকে আটকে চেষ্টা চলছে। তবে আজ এটা নিয়ে আপডেট কিছু বলা সম্ভব হচ্ছে না। আমরা মামলার স্বার্থে বেশ কয়েকজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করছি। উল্লেখ্য গত ১ নভেম্বর রাজধানীর ধানমন্ডি ২৮ নম্বর সড়কের ২১ নম্বর বাসার চতুর্থ তলায় গৃহকর্ত্রী আফরোজা বেগম ও গৃহকর্মী দিতির গলাকাটা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত আফরোজা ক্রিয়েটিভ গ্রুপের ডেপুটি ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী মনির উদ্দিন তারিমের শাশুড়ি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।