Inqilab Logo

মঙ্গলবার ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ধর্ষণকারী ছেলে, মা করালো গর্ভপাত

গাজীপুরে মাদরাসাছাত্রীসহ শিকার আরো ৭, আটক ৫

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ১ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:০৬ এএম

রাজবাড়ীতে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে একাধিকবার ধর্ষণে গর্ভবতী হয়ে পড়ে এক ছাত্রী। পরে ধর্ষকের মায়ের সহযোগিতায় গর্ভপাত করানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে। গাজীপুর দুইদিন আটকে রেখে মাদরাসাছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ করা হয়। লক্ষ্মীপুরে স্বামীকে খুঁজে দেয়ার কথা বলে যুবতীকে দলবেঁধে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এছাড়া বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী নাতনিকে তুলে নিয়ে দাদা, ভা-ারিয়ায় ৭ম শ্রেণিতে পড়ুয়া স্কুলছাত্র, নেত্রকোনায় ৫ম শ্রেণির স্কুলছাত্রী ও উলিপুরে কলেজ পড়–য়া ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা দায়ের হয়েছে। এদিকে, প্রেমের অভিনয়ে ২০ নারীকে ধর্ষণের পর ধর্ষক আশরাফুল মোল্যাসহ বিভিন্ন স্থানে ৫ জনকে আটক করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
রাজবাড়ী : রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলায় যশাই ইউনিয়নের বাঁশবাড়ী গ্রামের নবম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক মাদরাসাছাত্রীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে একাধিকবার ধর্ষণের ফলে ছাত্রীটি গর্ভবতী হয়ে পড়ে। এরপর গর্ভপাত করানো হয়। এই অভিযোগে ওই ছাত্রী বাদী হয়ে পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে পাংশা থানায় মামলা করেন।

জানা গেছে, একই গ্রামের গফুর খাঁর ছেলে কাবিল খাঁ দীর্ঘদিন ধরে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ওই মাদরাসা ছাত্রীর সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক স্থাপন করে। এ সম্পর্কের জের ধরে ওই ছাত্রী গর্ভবতী হয়ে পড়েন। বিষয়টি কাবিল খাঁকে জানালে এবং বিয়ের জন্য চাপ দিলে তাকে বিয়ে করতে অস্বীকার করে। একইসঙ্গে কৌশলে কাবিলের মা বড়ই বেগম ওই ছাত্রীকে গর্ভপাত করানোর ওষুধ খাইয়ে তার গর্ভপাত ঘটান। বিষয়টি স্থানীয়ভাবে মীমাংসা না হওয়ায় ওই ছাত্রী নিজে বাদী হয়ে পাংশা মডেল থানায় মামলা করে। মামলার আসামিরা হলো- কাবিল খাঁ, তার মা বড়ই বেগম, একই গ্রামের গফুর খাঁর ছেলে মঞ্জু খাঁ, হিসাই মিয়ার ছেলে সোনাই মিয়া, ইসলাম মিয়ার ছেলে নিলু মিয়া। এদিকে ওই মামলা তুলে নিতে আসামিপক্ষ হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন ওই ছাত্রীর বাবা গোলাম রব্বানী মোল্লা।

গাজীপুর : গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের টঙ্গীতে ৭ম শ্রেণির এক মাদরাসাছাত্রীকে (১৫) দুইদিন ধরে ঘরে আটকে পালাক্রমে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় ওই ছাত্রীর মা বাদী হয়ে পাঁচজনকে আসামি করে টঙ্গী পূর্ব থানায় মামলা করেছেন। গত বুধবার চিকিৎসা ও ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য মেয়েটিকে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পাঠানো হয়েছে।

আসামিরা হলেন- কুমিল্লার লাঙ্গলকোট থানার হেসাখাল এলাকার আব্দুল খালেকের ছেলে মইন উদ্দিন (২০), টঙ্গীর গাজীবাড়ি এলাকার আব্দুল মান্নানের ছেলে মাহিন আহাম্মেদ (২০), টঙ্গীর মাছিমপুর এলাকার জামাল ডাক্তারের বাড়ির ভাড়াটিয়া আব্দুল আউয়ালের ছেলে ওমর ফারুক (২২), একই বাড়ির মৃত আব্দুল হকের ছেলে মো. আলম (৩২) ও ধর্ষকদের সহায়তাকারী ওই এলাকার মোহাম্মদ আলীর স্ত্রী হোসনা আক্তার (৩২)। পুলিশ ওমর ফারুক ছাড়া অপর চার আসামিকে গ্রেফতার করেছে।

পুলিশ জানায়, আসামিদের মধ্যে মো. আলম টঙ্গী এলাকায় হকার সমিতির সভাপতি এবং ওমর ফারুক বখাটে প্রকৃতির ছেলে। মইন উদ্দিন পূবাইল থানার মাঝুখান এলাকায় ইব্রাহিমের বাড়ির ভাড়াটিয়া। সে স্থানীয় একটি বেকারি কারখানায় কাজ করে। মাহিন আহাম্মেদ ভাওয়াল বদরে আলম সরকারি কলেজের অনার্স ২য় বর্ষের ছাত্র এবং হোসনা আক্তার তার অসুস্থ স্বামীকে নিয়ে মাছিমপুর এলাকায় সাবলেট ভাড়া থাকেন। ওই বাসাতেই ছাত্রীটিকে তার সহায়তায় ধর্ষণ করা হয়।
ভা-ারিয়া (পিরোজপুর) : পিরোজপুরের ভা-ারিয়ায় ৭ম শ্রেণীতে পড়ুয়া এক স্কুল ছাত্রী ধর্ষণের শিকার হয়েছে। এ ঘটনায় ভূক্তভোগি স্কুল ছাত্রীর মা বাদি হয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার ভা-ারিয়া থানায় মামলা দায়ের করলে, পুলিশ ধর্ষক বাঁধন বসু (১৭)কে তার বাড়ী থেকে গ্রেফতার করে। বাধন বসু উপজেলার উত্তর ভিটাবাড়ীয়া গ্রামের গৌতম বসুর ছেলে। ভা-ারিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ এসএম মাকসুদুর রহমান জানান, এ ঘটনায় ভুক্তভোগী স্কুলছাত্রীর মা বাদি হয়ে মামলা দায়ের করেছেন। অভিযুক্ত স্কুলছাত্রকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মেয়েটির ডাক্তারি পরীক্ষার প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।

নেত্রকোনা : দুই বখাটে যুবকের বিরুদ্ধে ওয়াজ মাহফিল থেকে পঞ্চম শ্রেণিতে পড়–য়া এক স্কুল ছাত্রীকে (১১) সুকৌশলে ডেকে নিয়ে অপহরণ পূর্বক ধর্ষণের অভিযোগ ওঠেছে। ধর্ষণের শিকার মেয়েটিকে বর্তমানে নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। ঘটনাটি ঘটেছে গত মঙ্গলবার রাতে নেত্রকোনা সদর উপজেলার লক্ষ্মীগঞ্জ ইউনিয়নের বাজনীপাড়া গ্রামে।

এলাকাবাসী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বাজনীপাড়া হাফিজিয়া মাদরাাসা প্রাঙ্গণে গত মঙ্গলবার রাতে ওয়াজ মাহফিল অনুষ্ঠিত হচ্ছিল। উক্ত ওয়াজ মাহফিল শুনতে ওই স্কুলছাত্রী তার নানীর সঙ্গে সেখানে যায়। রাত আনুমানিক ১১টার দিকে বাজনীপাড়া গ্রামের পিয়েল মিয়া (২৫) ও তরিকুল ইসলাম (২৬) নামে দুই বখাটে যুবক সুকৌশলে মেয়েটিকে সেখান থেকে ডেকে নিয়ে হাত-পা ও মুখ কাপড় দিয়ে বেঁধে অপহরণ করে। পরে তাকে পিয়েলের বাড়ির একটি ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করেন।

চৌগাছা (যশোর) : যশোরের চৌগাছায় বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী কিশোরীকে(১৬) তুলে নিয়ে ধর্ষণ করার অভিযোগে উঠেছে কুরবান আলী (৫০) নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। ওই ব্যক্তি সম্পর্কে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী কিশোরীর দাদা হয় বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় থানায় এক সপ্তাহ পর মামলা হয়েছে। চৌগাছা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নজরুল ইসলাম বলেন, প্রাথমিকভাবে মেয়েটি জানিয়েছে তাকে ধর্ষণ করা হয়েছে।
রামগতি : চট্টগ্রাম থেকে স্বামীর খোঁজে লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলায় আসা এক যুবতীকে দলবেঁধে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় পাঁচজনকে অভিযুক্ত করে ভিকটিম নিজে বাদী হয়ে গতকাল বুধবার রাতে রামগতি থানায় মামলা করেন। পুলিশ অভিযুক্ত তিন আসামিকে গ্রেফতার করেছে। এর আগে স্থানীয় চর নেয়ামত এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গ্রেফতারকৃতরা হলেন- বেল্লাল হেসেন, আলাউদ্দিন ও মো. বেল্লাল হোসেন। ঘটনার শিকার যুবতী চট্টগ্রামের করেরহাট ইউনিয়নের বনিনগর গ্রামের বাসিন্দা।

উলিপুর (কুড়িগ্রাম) : কুড়িগ্রামের উলিপুরে কলেজ পড়–য়া এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ওই শিক্ষার্থীর মা বাদী হয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) থানায় মামলা দায়ের করলে পুলিশ অভিযুক্তকে আটক করে আদালতে সোর্পদ করেছেন। উলিপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোয়াজ্জেম হোসেন জানান, ধর্ষন মামলায় গ্রেফতার নাজমুল হুদাকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। ভিকটিমকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য কুড়িগ্রাম সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।

নড়াইল : নাম তার আশরাফুল মোল্যা (৩৮)। সুমন আর্মি, সুমন হাসান, সুমন মোল্যা নামেও তিনি পরিচিত। সরকারি চাকরি পরিচয় দিয়ে প্রেমের অভিনয় করে নারীদের ধর্ষণ, ধর্ষণের সেই দৃশ্য ভিডিও করে অর্থ হাতিয়ে নেয়াই তার নেশা ও পেশা। সম্প্রতি একটি ধর্ষণ মামলার তদন্ত করতে গিয়ে পুলিশ এই ভয়ংকর অপরাধীর মুখোশ উন্মোচন করে। নড়াইল সদর উপজেলার বোড়ামারা গ্রামের আকবর মোল্যার ছেলে আশরাফুল মোল্যার প্রতারণার ফাঁদে পা দিয়ে ইতিমধ্যেই অন্তত ২০ জন নারী ধর্ষিতা হয়েছেন। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আশরাফুল বলেছেন, ধর্ষণের দৃশ্য ভিডিও করে পরে তাদের কাছ থেকেই অর্থ হাতিয়ে নিতেন।
সম্প্রতি যশোরের বাঘারপাড়া থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে অজ্ঞাত আসামিদের বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়। ওই মামলার তদন্তে নেমে মোবাইল ফোনের সূত্র ধরেই ‘সিরিয়াল ধর্ষক’ আশরাফুল মোল্লাকে শনাক্ত করা হয়। পরে তাকে গ্রেফতার করে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) তৌহিদুল ইসলাম এ সময় বলেন, বাঘারপাড়া থানার একটি ধর্ষণ মামলার তদন্ত করতে গিয়ে আশরাফুল মোল্যাকে শনাক্ত করা হয়েছে। তিনি সেনাবাহিনীর সদস্য ও সরকারি চাকরিজীবী পরিচয়ে প্রতারণা করছিল। পুলিশের এই জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, পুলিশের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আশরাফুল দোষ স্বীকার করেছে যে ২০১১ সাল থেকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে মেয়েদের সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক স্থাপন এবং তার ভিডিও করে প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ আদায় করে আসছিল। এ পর্যন্ত ২০ জনকে সে ধর্ষণ করেছে। তাকে কোতোয়ালি থানায় প্রতারণার মামলা দিয়ে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

 



 

Show all comments
  • Abdul Mannan ১ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:৫১ এএম says : 0
    ধিক্কার জানানোর মতো কোনো ভাষাই খুঁজে পাচ্ছি না, তাই সমস্ত দেশবাসীর কাছে একটি আকুল আবেদন এই যে আপনারা এই বিষয়গুলোর প্রতি গুরুত্ব দিন এবং রুখে দারান,প্রকৃত দোষীদের পৃথিবী কাঁপানো শাস্তি প্রদান করা হোক এটাই কামনা
    Total Reply(0) Reply
  • MD Rasel Sk ১ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:৫১ এএম says : 0
    ওরে জনসম্মুখে ফাসি দেওয়া হোক, তাতে করে ওর মত এই রকম কাজ আর কেউ করতে সাহস পাবেনা,সরকারের কাছে আমাদের বিশেষ অনুরোধ, স্বাধীন দেশে ধর্ষকে ঠাই নাই।
    Total Reply(0) Reply
  • Kabir Humayun ১ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:৫১ এএম says : 0
    সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি ও অপরাধীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে ,তাহলেই মহামারী আকার থেকে এটা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। কোন দেশ ই এটা চিরতরে বন্ধ করতে পারে নাই হয়তোবা সম্ভব ও নয়।
    Total Reply(0) Reply
  • বিদ্যুৎ মিয়া ১ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:৫১ এএম says : 0
    এরা মানুষের মধ্যে পরে না, এরা পশুর চেয়েও অধম
    Total Reply(0) Reply
  • খোরশেদ ১ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:৫২ এএম says : 0
    কোরআনের আইন যতক্ষণ না বাস্তবায়ন হবে। কোন আইনে ধর্ষণ বন্ধ করা সম্ভব নয়। আল্লাহ আপনি আমাদের বাংলাদেশে কোরআনের আইন ব্যবস্থা করে দেন
    Total Reply(0) Reply
  • Alamgir Ahammed Shahjahan ১ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:৫২ এএম says : 0
    তদন্তপূর্বক দ্রুত ব্যাবস্হা গ্রহনের জন্যে পুলিশ প্রশাসনের প্রতি জোর দাবী জানাই।।
    Total Reply(0) Reply
  • জাবের ১ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:৫২ এএম says : 0
    দ্রুত বিচার আইনে ধর্ষণের শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড, পুলিশ কর্তৃক অভিযোগ আমলে নিতে টালবাহানা বন্ধ করা, নারীদের অভিযোগ শোনার জন্য প্রতি থানাায় নারী কর্মকর্তা নিয়োগের দাবি জানাচ্ছি
    Total Reply(0) Reply
  • শফিক রহমান ১ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:৫৩ এএম says : 0
    কর্মক্ষেত্রে, পরিবহনে, স্কুল, মাদ্রাসায় এমন কি কোচিং সেন্টারেও নারীর শীলতাহানী করা হচ্ছে। ধর্ষণের পর হত্যাও করা হচ্ছে। এ সকল ঘটনায় অনেক ক্ষেত্রেই পুলিশ অভিযোগ নিতে টালবাহানা করে। অন্যদিকে স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিরা সালিশের নামে অভিযুক্তকে রক্ষা করার চেষ্টা করে।
    Total Reply(0) Reply
  • Yourchoice51 ১ নভেম্বর, ২০১৯, ৩:০৪ এএম says : 0
    প্রেমের ফাঁদ, বিবাহের্ প্রলোভন ইত্যাদির কথা বলে ধর্ষণ করার অভিযোগটি প্রকৃতপক্ষে ভুয়া। এগুলোর প্রকৃত কারণ প্রগতির নামে নারী-পুরুষের অবাধ মেলা-মেশা, আর এব্যাপারে বর্তমান সমাজের উদাসীনতা। দৈনন্দিন সামাজিক ও কর্মজীবনে নারী এবং পুরুষের যোগাযোগের ক্ষেত্রে ইসলামী অনুশাসন যথাযথভাবে মেনে চললে আশা করি এধরণের অভিযোগ শোনা যাবে না।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ