পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
![img_img-1720290052](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678437663_IMG-20230310-WA0005.jpg)
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
: দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বরিশাল নদী বন্দরের নাব্যতা উন্নয়নে আজ থেকেই ড্রেজিং শুরু করার কথা জানিয়েছে বিআইডব্লিউটিএ। বরিশাল বন্দর ভবনে গতকাল বন্দর ব্যবহারকারীসহ গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় এ তথ্য জানানো হয়েছে। সভায় বিআইডব্লিউটিএর ড্রেজিং ইউনিট, কনজর্ভেন্স অ্যান্ড পাইলটেজ ইউনিট, নৌ নিরাপত্তা ইউনিট এবং বন্দর ও পরিবহন ইউনিটের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ অংশ নেন। এবার বরিশাল বন্দরের নাব্যতা উন্নয়নে কম-বেশি এক লাখ ঘনমিটার পলি অপসারণ করতে হবে বলে জানিয়ে ডিসেম্বরের মধ্যেই সে কাজ সম্পন্ন হবে বলে নিশ্চিত করা হয়েছে কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে। ইতোমধ্যে বন্দরে একটি ড্রেজার মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানিয়ে আগামী সপ্তাহে আরো একটি ড্রেজার এখানে আসবে বলেও জানানো হয়। ইতোমধ্যে বন্দরের হাইড্রোগ্রাফি সার্ভে সম্পন্ন করে চার্ট তৈরি করা হয়েছে। বন্দরের মূল টার্মিনাল এলাকায় নাব্যতা কোন কোন স্থানে ১ থেকে দেড় মিটারেও হ্রাস পেয়েছে বলে জানানো হয়। ফলে প্রায়শই বড় মাপের নৌযানগুলো জোয়ারের জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে থাকছে। পরিস্থিতির ভয়াবহতা উপলব্ধি করে জরুরি ভিত্তিতে হাইড্রোগ্রাফি সার্ভে সম্পন্ন করে বন্দর সচল রাখতে প্রয়োজনীয় সব কিছু করা হবে বলেও জানান বিআইডব্লিউটিএর কর্মকর্তারা। তবে খননকৃত পলি ফেলা নিয়ে অতীতের মতো এবারো সঙ্কট সৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়ে সে ব্যাপারে সবার মতামত গ্রহণ করেন কর্তৃপক্ষ। সভায় বন্দরের সামনে থেকে অপসারিত পলি কির্তনখোলার মূল চ্যানেলে পূর্ণ ভাটার সময় ফেলার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। তবে তা কোন অবস্থাতেই যেন নদীর অন্য কোথাও নাব্যতা সঙ্কট সৃষ্টি না করে সে বিষয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন বন্দর ব্যবহারকারীসহ গণমাধ্যম প্রতিনিধিরা। পাশাপাশি অতীতের মতো এত স্বল্প পরিমাণ পলি অপসারণে যেন মাসের পর মাস বন্দরের স্বাভাবিক পরিচালন ব্যাহত না হয় সে ব্যাপারেও জরুরি মনযোগ আকর্ষন করা হয়। জবাবে বিআইডব্লিউটিএর ড্রেজিং ইউনিটের তত্ত্ববধায়ক প্রকৌশলী বিষয়টির প্রতি বিশেষ নজরদারির আশ্বাস দিয়ে দু’মাসের মধ্যে বন্দরের ড্রেজিং সম্পন্ন করার কথা পুনরুল্লেখ করেন। সভায় গণমাধ্যম প্রতিনিধি এবং নৌযান মালিক ও শ্রমিকদের পক্ষ থেকে বরিশাল-চাঁদপুর-ঢাকা, বরিশাল-চট্টগ্রাম এবং বরিশাল-পাতারহাট-ইলিশা-লক্ষ্মীপুর নৌপথ সমূহের নাব্যতা উন্নয়নের জোর দাবি জানানো হয়। এসব নৌপথ উন্নয়নে ইতোমধ্যেই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে বলেও জানান বিঅইডব্লিউটিএর কর্মকর্তারা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।