পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইলিশ আহরণ, পরিবহন ও বিপণনে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা উঠে যাবার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই দক্ষিণাঞ্চলের বাজারে বিপুল পরিমাণ ইলিশের ছড়াছড়ি। দামও যথেষ্ট কম। অথচ রাত ১২টায় ইলিশ আহরণে নিষেধাজ্ঞা উঠে যাবার পর সকাল ৮টার মধ্যে এত বিপুল পরিমাণ মাছ বাজারে আসার কথা নয়।
মূলত গত ৯ অক্টোবর রাতে নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবার আগে বরিশাল মহানগরীসহ দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন মোকামের আড়ৎ ছাড়াও কিছু ট্রলারে বরফ দিয়ে বিশেষ ব্যবস্থায় বিপুল পরিমাণ ইলিশ মজুদ ছিল। সেসব মাছ গতকাল ভোর থেকে বাজারে ছেড়েছে আড়ৎদাররা। তবে দীর্ঘ ২৩-২৪ দিনের পুরনো এসব মাছের গুণগত মান যেমনি খারাপ, তেমনি স্বাদও তাজা ইলিশের মত নয়। ফলে অনেকটা কম দরেই আড়ৎদাররা এসব মাছ গতকাল ভোর থেকেই বাজারে ছেড়েছে।
বরিশাল ছাড়াও ভোলার বিভিন্ন মোকাম এবং পটুয়াখালী আলীপুর-মহিপুর, গলাচিপা, বরগুনার পাথরঘাটা এবং পিরোজপুরের পাড়েরহাট আড়ৎ থেকে গতকাল সকাল থেকে ৫শ’ গ্রামের নিচের সাইজের ইলিশ ৩শ’ টাকা কেজি এবং এক কেজি সাইজের মাছ ৫শ’-৮শ’ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। আর খুচরা পর্যায়ে তা কেজি প্রতি ১শ’ থেকে দুশ’ টাকা বেশি দামে বিক্রি হয়েছে। তবে এসব মাছের ক্রেতা ছিল তুলনামূলকভাবে যথেষ্ট কম। এবার ইলিশ নিষেধাজ্ঞার ২২ দিনে মৎস্য বিভাগ বিভিন্ন আড়ৎ ও মোকামে অভিযান চালালেও বিভিন্নভাবে বিপুল পরিমাণ ইলিশের মজুদ ছিল দীর্ঘ ২৩ দিন।
তবে গতকাল দুপুরের পর থেকে বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা ও পিরোজপুরের বাজারে স্থানীয় নদ-নদীর কিছু তাজা ইলিশ উঠতে শুরু করে। যার দামও ছিল সকালের পুরনো ইলিশের দ্বিগুনেরও বেশি। চাহিদাও ছিল বেশি। সাগর উপকূলের ইলিশ বাজারে আসতে আরো দিন কয়েক অপেক্ষা করতে হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।