পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইসরায়েলের প্রতিষ্ঠান এনএসও গ্রুপের বিরুদ্ধে মামলা করেছে ফেসবুক মালিকানাধীন হোয়াটসঅ্যাপ। গত মঙ্গলবার মামলাটি দায়ের করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম।
মামলার অভিযোগে জানা যায়, চলতি বছরের প্রথম দিকে এনএসও গ্রুপ সাইবার আক্রমণের জন্য অনেকগুলো হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট তৈরি করে। পরে এপ্রিল ও মে মাসে হোয়াটসঅ্যাপের নিজস্ব সার্ভারগুলোতে ম্যালওয়ার কোড পাঠায়। মূলত নজরদারি চালানোর উদ্দেশ্যে তারা এ কাজ করেছে বলে জানায় হোয়াটসঅ্যাপ।
এক বিবৃতিতে হোয়াটসঅ্যাপ জানায়, ২০টি ভিন্ন দেশের প্রায় ১৪শ’ মোবাইল ফোনে ম্যালওয়্যার ভাইরাসটি পাঠিয়েছে এনএসও গ্রুপ। তাদের তালিকায় সাংবাদিক, মানবাধিকার কর্মী, সরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, রাজনৈতিক এবং কূটনীতিক ব্যক্তিত্ব স্থান পায়। তারা প্রায় ১০০ জন হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীর তথ্য নিয়েছে বলে জানানো হয় ওই বিবৃতিতে।
আদালতের দ্বারস্থ হয়ে হোয়াটসঅ্যাপের পক্ষ থেকে বলা হয়, তালিকাভুক্ত মানুষদের মেসেজ এবং অন্যান্য তথ্য জানার জন্য এনএসও গ্রুপ ম্যালওয়্যারটি ছড়িয়েছে। আর আক্রান্ত হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের মোবাইলে বাহরাইন, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং মেক্সিকোসহ বেশ কয়েকটি দেশের নম্বর ও তথ্য ছিল বলে দাবি করছে হোয়াটসঅ্যাপ। এনএসও গ্রুপকে সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করার একটি স্থায়ী আদেশ চাইছে ফেসবুকের এই অঙ্গ প্রতিষ্ঠানটি। তবে তাদের বিরুদ্ধে আরোপিত সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে এনএসও গ্রুপ। তারা এর বিরুদ্ধে আইনি লড়াই করবে বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে। বিবৃতিতে প্রতিষ্ঠানটি জানায়, এনএসও’র একমাত্র উদ্দেশ্য ইসরায়েলের সরকারি গোয়েন্দা ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রযুক্তিগত সহায়তা করা। সূত্র : রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।