পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মুজিব বর্ষ উদযাপন উপলক্ষে গতকাল (মঙ্গলবার) চসিক সম্মেলন কক্ষে এক প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন। সভায় সভাপতিত্ব করেন চসিক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সামসুদ্দোহা। তিনি সরকারি সিদ্ধান্তের কথা উল্লেখ করে বলেন, আগামী ৮ ডিসেম্বর থেকে মুজিব বর্ষ উদযাপনের দিনক্ষণ গণনা শুরু হবে। দেশব্যাপি এ গণনা একযোগে শুরু হবে। এ উদ্দেশে একশ দিন আগে একযোগে কাউন্ট ডাউন ঘড়ি স্থাপন করা হবে। এ লক্ষ্যে নগরীতে চারটি কাউন্ট ডাউন ঘড়ি স্থাপন করবে সিটি কর্পোরেশন।
সিটি মেয়র সম্ভাব্য সাতটি স্থানের নামও সভায় উল্লেখ করেন। নামগুলো আগামী ১০ কর্মদিবসের মধ্যে সাতটি স্থান চিহ্নিতপূর্বক সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দেয়ার জন্য আহ্বান জানান। মেয়র নাছির বলেন, নগরীতে এ ক্যাটাগরির একটি ও বি ক্যাটাগরির তিনটি ঘড়ি স্থাপন করা হবে। জনসমাগমপূর্ণ স্থানে ঘড়িগুলো স্থাপন করা হলে তা সাধারণ জনগণের কাছে দৃশ্যমান হবে। এ ক্যাটাগরির ঘড়ির জন্য আন্দরকিল্লাস্থ চসিক পুরাতন ভবন পার্কিং লট ও চট্টগ্রাম আদালত ভবন চত্বরকে নির্বাচন করা হয়। অন্যদিকে বি ক্যাটাগরির ঘড়ি স্থাপনের জন্য টাইগার পাস, অক্সিজেন মোড়, পতেঙ্গা সী বিচ, বিমানবন্দর, এম এ আজিজ স্টেডিয়াম, সিটি গেইট ও শাহ আমানত সেতু এলাকাকে মনোনীত করা হয়।
এ ব্যাপারে চসিকের সম্ভাব্যস্থান সম্পর্কে যদি নগরীর সংশ্লিষ্ট সেবা সংস্থাগুলোর মতামত বা পরামর্শ থাকে তাহলে আগামী ৩১ অক্টোবরের মধ্যে জানানোর জন্য মেয়রের পক্ষ থেকে নির্দেশনা দেয়া হয়। সভায় চসিক প্রধান প্রকৌশলী লে. কর্ণেল সোহেল আহমেদসহ বিভিন্ন সেবা সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।