Inqilab Logo

মঙ্গলবার ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯ আশ্বিন ১৪৩১, ২০ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

বাকু ত্যাগ করেছেন প্রধানমন্ত্রী

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২৭ অক্টোবর, ২০১৯, ৫:১১ পিএম | আপডেট : ৭:৪৬ পিএম, ২৭ অক্টোবর, ২০১৯

আজারবাইজানে ন্যাম সম্মেলন শেষে দেশের উদ্দেশে বাকু ত্যাগ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ ফ্লাইট আজ স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ১০ মিনিটে বাকু হায়দার আলিয়েভ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।

আজারবাইজানের শিক্ষামন্ত্রী জেহুন আজিজ ওগলু বেরানভ এবং আজারবাইজানে দায়িত্বপ্রাপ্ত তুরস্কে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. আল্লামা সিদ্দিকী বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানান। বিমানটি বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ঢাকায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের কথা রয়েছে।

১২০টি উন্নয়নশীল দেশের জোট নিরপেক্ষ ফোরাম ন্যামের দুদিনের সম্মেলনটি ২৫ অক্টোবর আজারবাইজানের রাজধানী বাকুর কংগ্রেস সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অন্যান্য সদস্য দেশের সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে এ সম্মেলনে যোগ দেন। শুক্রবার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বাকু কংগ্রেস সেন্টারে ১৮তম ন্যাম সম্মেলনের প্ল্যানারি সেশনে যোগ দেন।

 

তিনি এতে সমসাময়িক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমন্বিত ও পর্যাপ্ত পদক্ষেপ নিশ্চিতে ‘বান্দুং নীতিমালা’ সমুন্নত রাখা শীর্ষক আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।

 

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা বর্তমানে ১১ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিচ্ছি। এর মাধ্যমে আমাদের দেশ এবং এর বাইরেও অস্থিতিশীলতা তৈরির সম্ভাবনা রয়েছে। আমরা এ সংকট সমাধানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সহায়তা কামনা করছি। মিয়ানমারের নাগরিকদের নিরাপত্তা ও মর্যাদার সঙ্গে তাদের নিজ ভূমিতে স্বেচ্ছায় ফিরে যাওয়াই হচ্ছে এ সংকটের একমাত্র সমাধান।’

ন্যাম সম্মেলনের ফাঁকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি, মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী ড. মাহাথির মোহাম্মদ, আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ, নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলি, আলজেরিয়ার ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট আবদেল কাদের বেনসালাহ ও ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিয়াদ আল মালকিসহ বেশ কয়েকজন রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের সঙ্গে বৈঠক করেন।

এ সফরে সাংস্কৃতিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও আজারবাইজানের প্রেসিডেন্টের উপস্থিতিতে সাংস্কৃতিক বিনিময়ে দুই দেশের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। পরে প্রবাসী বাংলাদেশিরা হোটেল হিলটন বাকুতে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তিনি বৃহস্পতিবার বাকুর উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেন।

বাকু ত্যাগ করেছেন প্রধানমন্ত্রীআজারবাইজানে ন্যাম সম্মেলন শেষে দেশের উদ্দেশে বাকু ত্যাগ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ ফ্লাইট আজ স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ১০ মিনিটে বাকু হায়দার আলিয়েভ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।
আজারবাইজানের শিক্ষামন্ত্রী জেহুন আজিজ ওগলু বেরানভ এবং আজারবাইজানে দায়িত্বপ্রাপ্ত তুরস্কে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. আল্লামা সিদ্দিকী বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানান। বিমানটি বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ঢাকায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের কথা রয়েছে।
১২০টি উন্নয়নশীল দেশের জোট নিরপেক্ষ ফোরাম ন্যামের দুদিনের সম্মেলনটি ২৫ অক্টোবর আজারবাইজানের রাজধানী বাকুর কংগ্রেস সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অন্যান্য সদস্য দেশের সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে এ সম্মেলনে যোগ দেন। শুক্রবার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বাকু কংগ্রেস সেন্টারে ১৮তম ন্যাম সম্মেলনের প্ল্যানারি সেশনে যোগ দেন।
তিনি এতে সমসাময়িক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমন্বিত ও পর্যাপ্ত পদক্ষেপ নিশ্চিতে ‘বান্দুং নীতিমালা’ সমুন্নত রাখা শীর্ষক আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা বর্তমানে ১১ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিচ্ছি। এর মাধ্যমে আমাদের দেশ এবং এর বাইরেও অস্থিতিশীলতা তৈরির সম্ভাবনা রয়েছে। আমরা এ সংকট সমাধানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সহায়তা কামনা করছি। মিয়ানমারের নাগরিকদের নিরাপত্তা ও মর্যাদার সঙ্গে তাদের নিজ ভূমিতে স্বেচ্ছায় ফিরে যাওয়াই হচ্ছে এ সংকটের একমাত্র সমাধান।’
ন্যাম সম্মেলনের ফাঁকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি, মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী ড. মাহাথির মোহাম্মদ, আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ, নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলি, আলজেরিয়ার ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট আবদেল কাদের বেনসালাহ ও ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিয়াদ আল মালকিসহ বেশ কয়েকজন রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের সঙ্গে বৈঠক করেন।
এ সফরে সাংস্কৃতিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও আজারবাইজানের প্রেসিডেন্টের উপস্থিতিতে সাংস্কৃতিক বিনিময়ে দুই দেশের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। পরে প্রবাসী বাংলাদেশিরা হোটেল হিলটন বাকুতে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তিনি বৃহস্পতিবার বাকুর উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেন।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: প্রধানমন্ত্রী


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ