Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

যান চলাচলে বন্ধ করুন অসুস্থ প্রতিযোগিতা

নিরাপদ সড়ক দিবসের আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২৩ অক্টোবর, ২০১৯, ১২:০১ এএম

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে ফিটনেসবিহীন যান চলাচল এবং ওভারটেকিংয়ের মত অসুস্থ প্রতিযোগিতা বন্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট কতৃর্পক্ষের প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ওভারটেকিং নামক অসুস্থ প্রতিযোগিতা এবং ফিটসেসবিহীন গাড়ি সড়কে চালানো দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ। এই অসুস্থ প্রতিযোগিতা বন্ধ করতে হবে।

তিনি বলেন, কেউ যদি অহেতুক নিয়মের বাইরে গিয়ে গাড়ি বা ট্রাকের আকার পরিবর্তন করে তাহলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে এবং ট্রাফিক পুলিশকেও এ বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে।

গতকাল রাজধানীর খামারবাড়িস্থ কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে ‘জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস-২০১৯’ উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির ভাষণে একথা বলেন শেখ হাসিনা
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ড্রাইভারদেরও দোষ রয়েছে, কোন গাড়ি তাদের ওভারটেক করলে যেন মাথা খারাপ হয়ে যায়, ঐ গাড়িকে তাদেরও ওভার টেক করতেই হবে। ফলে, দুর্ঘটনা ঘটে থাকে। তিনি বলেন, একটি রাস্তা কেমন লোড নিতে পারে, একটি সড়কে কি ধরনের দু’টি গাড়ি পাশাপাশি চলতে পারে তার একটি আকার নির্দিষ্ট করা থাকে। অথচ, আমাদের দেশে দেখা যায় অধিক মুনাফার আশায় আসন বৃদ্ধির জন্য বা অতিরিক্ত মালামাল পরিবহনের জন্য ক্ষেত্রে বিশেষে এক্সট্রা ক্লাম দিয়ে দু’পাশে বেআইনীভাবে গাড়ির আকার বাড়িয়ে নিচ্ছে। ফলে দুর্ঘটনা ঘটছে।
অতীতে নিয়মের ব্যত্যয় ঘটিয়ে তৈরি করা এসব যানবাহনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গৃহীত হলেও পরবর্তীতে তা থেমে যাওয়ার আবার তা শুরু হয়েছে। এই প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী, ষড়ঋতুর এই দেশে ঋতু পরিবর্তন এবং নতুন ঋতু আগমনের সঙ্গে সঙ্গে অতীতের বিষয়গুলো ভুলে যাওয়ার মত বৈশিষ্ট্য আমাদের মানসিকতায় রয়েছে বলেও উল্লেখ করেন। বিষয়টি সড়ক আন্দোলনে নেতৃত্ব দানকারী বা আন্দোলনকারীদের দৃষ্টিতে কেন আসেনি সে প্রশ্নও উত্থাপন করেন তিনি।

সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত এই আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের নির্বাহী সভাপতি শাজাহান খান এমপি, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান একাব্বর হোসেন এমপি, নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) আন্দোলনের চেয়ারম্যান চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন এবং সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দোকার এনায়েত উল্লাহ অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।

সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব মো. নজরুল ইসলাম স্বাগত বক্তৃতা করেন। সড়কে যানবাহন এবং পথচারিদের চলাচলের ক্ষেত্রে সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে দুর্ঘটনার হার কমিয়ে আনার লক্ষ্যে ২০১৭ সালের ২২ অক্টোবর থেকে এই দিনটি সারাদেশে নিরাপদ সড়ক দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। শোভাযাত্রা, পোস্টার ও হ্যান্ডবিল বিতরণ, সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে সচেতনতামূলক ভিডিও চিত্র প্রদর্শন এবং আলোচনা সভাসহ নানামুখি কর্মসূচির মধ্যদিয়ে দিবসটি উদযাপন করা হয়। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য হচ্ছে-‘জীবনের আগে জীবিকা নয়, সড়ক দুর্ঘটনা আর নয়।

ঢাকা শহরের যানজট নিরসনে তার সরকার বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, সড়ক নিরাপদ করতে গেলে সব থেকে বেশি যেটার প্রয়োজন সেটা হচ্ছে আমাদের মানসিকতার পরিবর্তন ঘটাতে হবে। আমাদের দেশের মানুষের একটা প্রবনতা হচ্ছে দুর্ঘটনা ঘটলে চালককে সব থেকে বেশি গালমন্দ করা।

তিনি চালকদের যথাযথ প্রশিক্ষণের অভাবে দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে তাদের ত্রæটি-বিচ্যুতি ঘটার বিষয়টি স্বীকার করে নিয়েই বলেন, দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে কিন্তু কেবল চালক নয় পথচারিরাও অনেকাংশে দায়ী। কারণ, ফুটওভার ব্রীজ, আন্ডারপাস, ওভার পাস থাকার পরেও দেখা যায় যে পথচারিরা রাস্তার মাঝ খান দিয়ে পারাপার হচ্ছে, ফুটপাত ব্যবহার করছে না। একটি চলন্ত গাড়িকে কেবল হাত দেখিয়ে দৌড় দিয়ে বা মোবাইলে কথা বলতে বলতেই তারা রাস্তা পার হয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, গড়িটাতো একটা যন্ত্র। কাজেই ব্রেক করলেওতো থামতে এর কিছুটা সময় লাগে। কাজেই এই বোধটা বা জ্ঞানতো তাদের থাকতে হবে। সেইসাথে সড়ক চলাচলের যে আইন রয়েছে তাওতো মেনে চলতে হয়। এসব বিষয়ে সচেতনাও সৃষ্টি করা হয় না। তিনি দেশের স্কুল পর্যায়ে ট্রাফিক আইন বিষয়ে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ প্রদানের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

সরকার প্রধান বলেন, এজন্য স্কুল-কলেজ এবং যেসব প্রতিষ্ঠানে অধিক জনবল কাজ করে তাদের মাঝে ট্রাফিক আইন বা ট্রাফিক রুল বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি এবং প্রয়োজনীয় শিক্ষা দেয়াটা একান্তভাবে প্রয়োজন।

গাড়ি চালকের জন্য প্রয়োজনীয় বিশ্রামের ওপর গুরুত্বারোপ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, চালকরাও মানুষ তাদের যে বিশ্রাম বা আহারের প্রয়োজন রয়েছেন সে বিষয়ে সকলে নজর দেন কি না সন্দেহ, অনেকেই এ নিয়ে ভাবেন না। কাজেই, একজন চালক দীর্ঘক্ষণ গাড়ি চালাতে থাকলে স্বাভাবিকভাবেই একটু ঝিমুনি আসতে পারে আর তখনই দুর্ঘটনা ঘটে।

তিনি বলেন, দূরপাল্লার গাড়ির চালকদের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে, বিকল্প চালক না থাকায় অনেককেই অদক্ষ হেলপারের হাতে গাড়ি ছেড়ে দেয় এবং দুর্ঘটনা ঘটে।

চালকদের জন্য সরকার উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে চাচ্ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কেউ গ্রাম থেকে এসেই গাড়ি বা ভ্যান নিয়ে রাস্তায় নামতে পারবে না, তাদের এজন্য প্রশিক্ষণ নিতে হবে এবং লাইসেন্স গ্রহণ করতে হবে। শিক্ষিত জনগোষ্ঠী কেন ট্রাফিক আইন মানবে না, প্রশ্নটি উত্থাপনকরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় কারো মৃত্যু কারও কাম্য নয়, কেউ পঙ্গুত্ব বরণ করুক সেটাও কাম্য হতে পারে না, কত মানুষের জীবন এভাবে শেষ হয়ে যাচ্ছে সেজন্যই আমরা চাই সব সময় একটা নিরপদ সড়ক ব্যবস্থা থাকুক, দেশে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় থাকুক।

দেশকে উন্নত-সমৃদ্ধ করে গড়ে তুলতে তার সরকার কাজ করে যাচ্ছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা চাই সকলে নিজ নিজ দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করবেন। কারণ, দেশটা আমাদের, একটা মানুষের ক্ষতি হলে সে যেই হোক এদেশের কোন না কোন পরিবারেরইতো সে। কাজেই, সেই পরিবারের ভবিষ্যতটা কি হবে, সেটাওতো চিন্তা করতে হবে।

চট্টগ্রাম : বন্দরনগরী চট্টগ্রামে গতকাল এ উপলক্ষে নগরীর ষোলশহরস্থ চিটাগাং শপিং কমপ্লেক্সের সামনে থেকে বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের করা হয়। বিআরটিএ’র উপ-পরিচালক (ইঞ্জিঃ) মোহাম্মদ শহীদুল্লাহর সভাপতিত্বে এলজিইডি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এজেডএম শরীফ হোসেন। বক্তব্য রাখেন বিআরটিএ চট্টগ্রাম মেট্টো সার্কেলের সহকারী পরিচালক (ইঞ্জিঃ) উসমান সরওয়ার আলম, চট্টগ্রাম সওজ’র নির্বাহী প্রকৌশলী মো. জুলফিকার আলী, সড়ক পরিবহন নেতা অলি আহমদ প্রমুখ।

গাইবান্ধা : গাইবান্ধা বিআরটিএ’র আয়োজনে এবং জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় বর্ণাঢ্য র‌্যালি শেষে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোছা. জেবুন নাহারের সভাপতিত্বে আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. আব্দুল মতিন। অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাহাত গাওহারী, গাইবান্ধা বিআরটিএ সহকারি পরিচালক মো. মাঈনুল ইসলাম।

ঝালকাঠি : ঝালকাঠিতে শোভাযাত্রা শেষে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আরিফুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. জোহর আলী। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন ঝালকাঠি বিআরটিএ’র মোটরযান পরিদর্শক মো. মাহফুজ হোসেন ।

মৌলভীবাজার : মৌলভীবাজারে সকালে বর্ণাঢ্য র‌্যালিতে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক নাজিয়া শিরিন, পুলিশ সুপার ফারুক আহম্মেদ, বিআরটিএ এর সহকারি পরিচালক হাবিবুর রহমান। পরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসক নাজিয়া শিরিনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন মৌলভীবাজার-৩ আসনের সংসদ সদস্য নেছার আহমদ।

রাঙামাটি : রাঙামাটিতে জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় বিআরটিএ রাঙামাটি সার্কেল অফিসের আয়োজনে র‌্যালি শেষে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শিল্পী রাণী রায়ের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাঙামাটির অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক এসএম শফি কামাল। এদিকে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসটি পালনের এই আয়োজনে রাঙামাটির পরিবহন সংগঠন বাস-ট্রাক মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ ও তাদের সংগঠনের কোনো সদস্যের উপস্থিতি না থাকায় আলোচকরা সমালোচনা করেন।

টাঙ্গাইল : টাঙ্গাইলে র‌্যালি শেষে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. মশিউর রহমান খান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. শফিকুল ইসলাম, বিআরটিএ সহকারি পরিচালক আবু নাঈম, প্রমুখ।

কলাপাড়া (পটুয়াখালী) : পাথওয়ে’র সহযোগিতায় কুয়াকাটা পৌর সভা এবং কুয়াকাটা প্রেসক্লাবে উদ্যোগে র‌্যালি শেষে প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি সাংবাদিক অনন্ত মুখার্জীর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, কুয়াকাটা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক কাজী সাইদসহ আরো অনেকে।

কালীগঞ্জ (ঝিনাইদহ) : ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলায় র‌্যালি শেষে বাস ও ট্রাকের চালকদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে লিফলেট বিতরণ করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কালীগঞ্জ বারবাজার হাইওয়ে থানার ওসি মফিজুর রহমান।

কাপ্তাই(রাঙ্গামাটি) : কাপ্তাই ট্রাফিক বিভাগের উদ্যোগে কাপ্তাই নতুনবাজার সিএনজি স্টেশন চত্বরে র‌্যালি এবং প্রশিক্ষণ কর্মশালা উদ্বোধন করেন কাপ্তাই সার্কেল এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জুনায়েত কাউছার ।

 

বৃহস্পতিবার আজারবাইজান যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

স্টাফ রিপোর্টার
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৮তম জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন (ন্যাম) সম্মেলনে যোগ দিতে আগামী বৃহস্পতিবার চারদিনের সরকারি সফরে আজারবাইজানের রাজধানী বাকুর উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন।
১শ’ ২০টি উন্নয়নশীল দেশের ফোরাম ন্যামের দুই দিনের সম্মেলনটি আগামী ২৫ ও ২৬ অক্টোবর আজারবাইজানের রাজধানী বাকুর কংগ্রেস সেন্টারে অনুষ্ঠিত হবে। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম বলেন, অন্যান্য সদস্য দেশগুলোর সরকার ও রাষ্ট্র প্রধানদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ন্যাম সম্মেলনে যোগ দিবেন। সফর সূচি অনুযায়ী বৃহস্পতিবার বিকেলে প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ বিমান বাকুর উদ্দেশে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করবে।
প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী ফ্লাইটটি বাকু হায়দার আলিয়েভ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ওই দিন স্থানীয় সময় রাত ৮ টা ৫৫ মিনিটে পৌঁছানোর কথা রয়েছে। বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে অভ্যর্থনা জানানোর পর মোটর শোভাযাত্রা সহকারে তাকে হিলটন বাকু হোটেলে নিয়ে যাওয়া হবে। আজারবাইজান সফরকালে তিনি এই হোটেলেই অবস্থান করবেন। শেখ হাসিনা শুক্রবার বাকু কংগ্রেস সেন্টারে ১৮তম ন্যাম সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিবেন।
অনুষ্ঠান স্থলে আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী এবং স্পিকার ন্যাম নেতৃবৃন্দদের অভ্যর্থনা জানাবেন। অন্যান্য ন্যাম নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাকু কংগ্রেস সেন্টারের প্ল্যানারী হলে সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিবেন।##



 

Show all comments
  • Towhidur Rahman Tusshar ২৩ অক্টোবর, ২০১৯, ১:২০ এএম says : 0
    1(Footpath ke age thik clear korte hobe 2)sobai ke over bridge bebohar ar jonne soceton korte hobe.. and 3) speed check point dite hobe 4)road signal functional ki na dekate hobe
    Total Reply(0) Reply
  • Aslam Ahmed ২৩ অক্টোবর, ২০১৯, ১:২০ এএম says : 0
    মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কথা আপনার টিক তবে কন্ট্রোল করার জন্য নতুন একটি আইন করতে হবে সেটা হলো ওয়ান ওয়ে এবং ২ লাইনের রাস্তায় বাস ট্রাক ওভার টেক নিষেধ এবং যে করবে তাকে ধরে বড় জরিমানা করা হয় যেন
    Total Reply(0) Reply
  • Koddus Shah ২৩ অক্টোবর, ২০১৯, ১:২১ এএম says : 0
    রাস্তাতে স্পিড ক্যামেরা লাগাইয়া দেন অভারটেক করলেই জরিমানা আসবে
    Total Reply(0) Reply
  • Jannatun Prity ২৩ অক্টোবর, ২০১৯, ১:২১ এএম says : 0
    কথাটা সত্যি দেশে যদি সুস্থ গাড়ি চলাচলের প্রতিযোগিতা হয় তাহলে অনেক অংশে সড়ক দুর্ঘটনা কমে যাবে।
    Total Reply(0) Reply
  • মেহেদী ২৩ অক্টোবর, ২০১৯, ১:২৪ এএম says : 0
    একমত। অসুস্থ প্রতিযোগিতা বন্ধ করা গেলে দুর্ঘটনা অনেক কমে যাবে।
    Total Reply(0) Reply
  • রাহেল শরিফ ২৩ অক্টোবর, ২০১৯, ১:২৪ এএম says : 0
    এই খাতে আপানার কঠোর নজরদাতি কামনা করছি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।
    Total Reply(0) Reply
  • সোয়েব আহমেদ ২৩ অক্টোবর, ২০১৯, ৯:৩২ এএম says : 0
    এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে কঠোর নির্দেশ দিন
    Total Reply(0) Reply
  • কাওসার আহমেদ ২৩ অক্টোবর, ২০১৯, ৯:৩২ এএম says : 0
    আর কত প্রাণ গেলে সড়ক নিরাপদ হবে ?
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: প্রধানমন্ত্রী


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ