পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সাত বছরেও মামলার তদন্ত শেষ করতে না পারায় সাগর-রুনি দম্পতি হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে তলব করেছেন হাইকোর্ট। গতকাল রোববার বিাচরপতি এম.ইনায়েতুর রহিম এবং বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের ডিভিশন বেঞ্চ তলব করেন। আগামি ৬ নভেম্বর মামলার নথিপত্রসহ তদন্ত কর্মকর্তাকে হাজির হতে বলা হয়েছে। গতকাল আসামি তানভিরের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট ফাওজিয়া করিম ফিরোজ। সরকারপক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ডেপুটি এটর্নিজেনারেল মো. সারোয়ার হোসেন বাপ্পি।
২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি নিজ বাসায় খুন হন সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি। এ ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলাটি প্রথম শেরে বাংলা থানার এসআই তদন্ত করেন। পরে ‘চাঞ্চল্যকর মামলা’ হিসেবে এটি ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কাছে হস্তান্তর করা হয়। ডিবি রহস্য উদঘাটনে ব্যর্থ হলে হাইকোর্টের নির্দেশে ২০১২ সালে তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয় র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ান (র্যাব)কে। দায়িত্ব পাওয়ার পর ৭ বছর অতিক্রান্ত হলেও ঘটনার রহস্য উদঘাটন হয়নি। তানভীর রহমানসহ মামলার আসামি ৮ জন। অন্য আসামিরা হলেন, বাড়ির নিরাপত্তারক্ষী এনাম আহমেদ ওরফে হুমায়ুন কবির, রফিকুল ইসলাম, বকুল মিয়া, মিন্টু ওরফে বারগিরা মিন্টু ওরফে মাসুম মিন্টু, কামরুল হাসান অরুণ, পলাশ রুদ্র পাল এবং আবু সাঈদ। আসামিদের প্রত্যেককে একাধিকবার রিমান্ডে নেয়া হলেও তাদের কেউ স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেননি। গত ১ অক্টোবর এ হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ ৬৮ বারের মতো পেছানো হয়। পুনরায় প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য আগামী ১৪ নভেম্বর নতুন তারিখ ধার্য করা হয়েছে। ঢাকা মহানগর হাকিম দেবব্রত বিশ্বাস নতুন এ দিন ধার্য করেন। তবে ৭ বছরেও তদন্ত সম্পন্ন না হওয়ায় মামলাটি বাতিল চেয়ে আসামি তানভীর হাইকোর্টে আবেদন করেন। ওই আবেদনের শুনানি শেষে হাইকোর্ট উপরোক্ত আদেশ দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।