পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রজনন মৌসুমে মা-ইলিশ নিধনরোধে গত ৯ অক্টোবর থেকে ৩০ অক্টোবর দেশের প্রজনন এলাকায় সব ধরনের মাছ ধরা নিষেধ করা হয়েছে। এসময় আইনানুযায়ী সারাদেশে ইলিশ মাছের আহরণ, পরিবহন, মজুদ, বাজারজাতকরণ এবং কেনা বেচা নিষিদ্ধ থাকবে। এ ‘মা ইলিশ রক্ষা অভিযান-২০১৯’ পরিচালনায় কোস্ট গার্ড বাহিনী তৎপর ভূমিকা পালন করছে। এ লক্ষ্যে গত ৯ অক্টোবর হতে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড বাহিনী একক ও যৌথভাবে বিভিন্ন অভিযানে অংশগ্রহন করছে। অভিযানে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড বাহিনীর পাঁচটি ঘাঁটি, ২৩টি ছোট-বড় জাহাজ এবং ৫৮টি স্থায়ী ও চারটি অস্থায়ী কন্টিনজেন্ট-এর সদস্যরা শতাধিক কোস্ট গার্ড বোট ও ভাড়াকৃত বোটের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন নদীতে সর্বদা টহলে নিয়োজিত রয়েছে। এসব টহল পরিচালনার মাধ্যমে গত ১২ দিনে এ পর্যন্ত ৮০ লাখ মিটার কারেন্ট জাল ও অন্যান্য অবৈধ জাল, ৭০টি ইঞ্জিনচালিত কাঠের বোট ও ২০ হাজার কেজি অবৈধভাবে আহরিত মা-ইলিশ এবং ৪০৪ জন জেলেকে অবৈধভাবে মাছ ধরার অপরাধে আটক করে। কোস্ট গার্ডের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ সব তথ্য জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, জব্দ মালামালের আনুমানিক বাজার মূল্য ৩৮ কোটি টাকা। পরবর্তীতে জব্দ জালগুলোকে স্থানীয় ম্যাজিস্ট্রেট ও মৎস্য কর্মকর্তার উপস্থিতিতে আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয় এবং জব্দ মাছ স্থানীয় এতিম ও দুস্থদের মাঝে বিতরণ করা হয়। এছাড়াও আটক জেলেদের ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা প্রদান ও জরিমানা করা হয়। বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড বাহিনীর এখতিয়ারভুক্ত এলাকাসমূহে আইন-শৃংখলা নিয়ন্ত্রণ, জননিরাপত্তার পাশাপাশি জলদস্যুতা, ডাকাতি দমনে ও মা-ইলিশ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের নিয়মিত অভিযান অব্যাহত থাকবে। - প্রেস বিজ্ঞপ্তি
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।