পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাক্ষাৎ ও চাকরির দাবিতে গেলো জুন মাসে অনশন করার পরেও চাকরি না পাওয়ায় ফের অনশন করছেন ইডেন মহিলা কলেজ থেকে মাস্টার্স পাস করা প্রতিবন্ধী চাঁদের কণা। গত বুধবার থেকে ফের অনশন শুরু করেন চাঁদের কণা। তিনি বলেন, যে পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করার অনুমতি না দেবেন, যে পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ না পাব, ততদিন পর্যন্ত আমি অনশন করেই যাব। তাতে আমার মরণ হলে হবে।
গতকাল শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অনশনের তৃতীয় দিন তিনি বলেন, গত জুন মাসে প্রধানমন্ত্রীর কাছে যোগ্যতার ভিত্তিতে সরকারি চাকরি চেয়ে ও তার সাক্ষাৎ পাওয়ার জন্য আমরণ অনশন করি। অনশনের তিনদিন পর প্রধানমন্ত্রী চাকরির আশ্বাস দেন এবং তার অধীনস্থ একান্ত সচিবকে চাকরির ব্যবস্থা করতে নির্দেশ করেন।
কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো কিছুদিন পর সচিব আমার দাবি অস্বীকার করে সিরাজগঞ্জ জেলা সমাজসেবা অফিসে অস্থায়ীভাবে হাজিরাভিত্তিক চতুর্থ শ্রেণির একটি চাকরি দেন এবং আমাকে আমার কাক্সিক্ষত চাকরি থেকে বঞ্চিত করেন। তাই আমি তার দেয়া চাকরিটি করিনি এবং নিয়োগপত্র নিতে যাইনি। কারণ এটা আমার এক ধরনের অপমান বলে মনে হয়েছে।
তিনি বলেন, পরে আমি গণভবনে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু শত চেষ্টা করেও প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌঁছাতে পারিনি। কারণ আমার কোনো লবিং নেই। তাই নিরুপায় হয়ে দ্বিতীয়বারের মতো আমরণ অনশনে নেমেছি।
চাঁদের কণা বলেন, আমার শরীর দিন দিন ভারি হয়ে যাচ্ছে। কারো সাহায্য ছাড়া বাইরে যেতে পারি না। ভবিষ্যতে আমার কী হবে সে কথা ভাবলেই চোখে পানি এসে যায়। কারণ যদি ভালো একটা চাকরি না হয় তবে আমার বিয়ে হবে না। থাকবে না কোনোও জমানো অর্থ। বেঁচে থাকার কোনোও অবলম্বনই থাকবে না আমার। যোগ্যতার ভিত্তিতে একটা চাকরি না হলে অসুস্থ বাবার চিকিৎসা হবে না, ছোট ভাইদের পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যাবে এমনকি তার পুরো পরিবারই ধ্বংসের মুখে পড়বে বলেও জানান।
চাঁদের কণা বলেন, আমি গণভবনে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু শত চেষ্টা করেও প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌঁছতে পারিনি, কারণ আমার কোনো লবিং নেই। তাই নিরুপায় হয়ে আমরণ অনশনে নেমেছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।