পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশ-ভারত মধ্যকার সম্পাদিত ‘ফেনী নদীর পানি চুক্তি’ চ্যালেঞ্জ করে রিট হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সুপ্রিমকোর্ট বারের আইনজীবী মো.মাহমুদুল হাসান বাদী হয়ে এ রিট করেন। রিটে মন্ত্রী পরিষদ সচিব, পররাষ্ট্র সচিব, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিবকে বিবাদী করা হয়েছে। এতে ফেনী নদী থেকে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে পানি সরবরাহ ও পাম্প বসানোর ক্ষেত্রে বাংলাদেশের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রাখার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। রিট নিস্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত চুক্তি স্থগিত রাখার নির্দেশনাও চাওয়া হয়।
রিট সম্পর্কে অ্যাডভোকেট মাহমুদুল হাসান বলেন, বিভিন্ন পত্রিকায় এসেছে, চুক্তির আগেই অবৈধভাবে ২০১০ সাল থেকে ভারতীয় ভূখন্ডে অন্তত ৩৪টি স্থানে পানির পাম্প স্থাপনের মাধ্যমে অবৈধভাবে ফেনী নদী থেকে প্রায় ৩০-৩৫ কিউসেক পানি তুলে নিয়ে যাচ্ছে ভারত। এর মধ্যে আবার ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের খাবার পানি সরবরাহের জন্য ফেনী নদী থেকে ১.৮২ কিউসেক পানি দিতে সম্মত হয়েছে বাংলাদেশ। রিটে আমরা বলেছি, উক্ত পানি সরবরাহের ক্ষেত্রে পানির পাম্প ও সরবরাহ ব্যবস্থাপনার ওপর বাংলাদেশের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ থাকা আবশ্যক। না হলে চুক্তির ব্যত্যয় ঘটিয়ে ভারত যদি ইচ্ছাকৃতভাবে অথবা অনিচ্ছাকৃতভাবে অধিক পরিমাণে পানি তুলে নেয় সেক্ষেত্রে ফেনী নদীর ক্ষতি হবে। পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি হবে যা বাংলাদেশ সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১৮ (এ) এর লঙ্ঘন । আগামী সপ্তাহে বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী এবং বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালের ডিভিশন বেঞ্চে রিটের শুনানি হতে পারে বলে জানান মাহমুদুল হাসান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।