পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সরকারি চাকরি আইন-২০১৮’র ৭টি ধারা বাতিল চেয়ে সরকারকে লিগ্যাল নোটিস দেয়া হয়েছে। গতকাল রোববার ‘হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশ’র চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ এ নোটিস দেন। নোটিস প্রাপ্তির ৭ দিনের মধ্যে এ বিষয়ে কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে বিবাদীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি দেয়া হয়। নোটিস সম্পর্কে অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ বলেন, ২০১৮ সালের ১৪ নভেম্বর অফিসিয়াল গেজেটে সরকারি চাকরি আইন ২০১৮ প্রকাশিত হয়। ওই আইনের বিভিন্ন ধারা যথা: ৫(২), ২৪(১,৩), ৩৫, ৩৯ (১,২), ৪২ (১,২,৪), ৫১ (৪) এবং ৫৫ এর বিধানাবলিতে সরকারি চাকরিজীবীদের বিভিন্ন অধিকারের তারতম্য ঘটানো হয়। বিদ্যমান বিভিন্ন আইনের শর্তাবলির ব্যত্যয় ঘটিয়ে গত ২৫ সেপ্টেম্বর গেজেট নোটিফিকেশন করা হয়। এটি কার্যকর হয় ১ অক্টোবর থেকে। আইনটির ৫(২) ধারায় সরকারি কর্মচারীদের কাজের শর্তাবলির তারতম্যের বিধান করা হয়েছে। ধারা ২৪(১) এবং ৪২ (১,২)-এ আদালত অবমাননা আইনের বিধানের বিপরীতে বিধান করে আদালত অবমাননার আইনকে অকার্যকর করা হয়েছে। অন্যদিকে ধারা ৩৯-এ ফৌজদারি মামলার অভিযুক্ত কোনো কোনো সরকারি কর্মচারীকে বরখাস্তের বিষয়ে বিদ্যমান আইনের বরখেলাপ করে সরকারের হাতে অবাধ ক্ষমতা দেয়া হয়েছে। অন্যদিকে ধারা ৫১(১) এ দন্ডপ্রাপ্ত/অসদাচরণে দোষী সাব্যস্ত কোনো সরকারি কর্মচারীর অবসর সুবিধা বাতিলের বিধান রাখা হয়েছে। উপরন্তু প্রেসিডেন্ট কর্তৃক প্রদত্ত আদেশের বিরুদ্ধে কোনো আইনি পদক্ষেপ না রেখে ধারা ৩৫ এর বিধান করা হয়েছে। তিনি বলেন, এসব বিধানাবলি সংবিধানের ২৭ অনুচ্ছেদ ও ৩১ অনুচ্ছেদসহ বিদ্যমান অনেক আইনের পরিপন্থি। জাতীয় সংসদের স্পিকার, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, রাষ্ট্রপতি সচিবালয়ের সচিব, প্রধানমন্ত্রী সচিবালয়ের সচিব, জনপ্রশাসন সচিব এবং আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দুই সচিব বরাবর নোটিসটি দেয়া হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।