পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিশ্ববিদ্যালয়ে র্যাগিং নিষিদ্ধ এবং এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে লিগ্যাল নোটিস দেয়া হয়েছে। গতকাল বুধবার সুপ্রিমকোর্ট বারের আইনজীবী ইশরাত হাসান এ নোটিস পাঠান। স্বরাষ্ট্র সচিব, শিক্ষা সচিব ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান বরাবর রেজিস্ট্রার্ড ডাকযোগে নোটিসটি পাঠানো হয়। সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের সার্বক্ষণিক সহায়তায় জন্য এন্টি র্যাগিং কমিটি গঠন এবং মনিটরিংয়ের জন্য এন্টি র্যাগিং স্কোয়াড গঠনে সাত দিনের মধ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলা হয় নোটিসে। অন্যথায় আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি দেয়া হয়।
লিগ্যাল নোটিসের বিষয়ে অ্যাডভোকেট ইশরাত হাসান বলেন, অনেক স্বপ্ন আর আশা নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে আসা তরুণদের স্বপ্ন সিনিয়রদের র্যাগিংয়ের কারণে শেষ হয়ে যায়। র্যাগিংয়ের নামে সিনিয়ররা নতুনদের কান ধরে ওঠ-বস করানো, রড দিয়ে পেটানো, পানিতে চুবানো, উঁচু ভবন থেকে লাফ দেয়া, সিগারেটের আগুনে ছ্যাঁকা দেয়া, গাছে ওঠানো, ভবনের কার্নিশ দিয়ে হাঁটানো, এমনকি দিগম্বর পর্যন্ত করে থাকে। এছাড়া গালিগালাজ করা, কুৎসা রটানো, নজরদারি করা এবং নিয়মিত খবরদারির মত নানা ধরণের মানসিক নির্যাতন করা হয়। র্যাগিংয়ের সর্বশেষ শিকার বুয়েটের মেধাবী শিক্ষার্থী আববার ফাহাদ। এই আইনজীবী আরো বলেন, র্যাগিং নামের অপসংস্কৃতি বন্ধ করা এখন সময়ের দাবি। দেশের একজন সচেতন নাগরিক ও আইনজীবী হিসেবে এ কারণে আমি লিগ্যাল নোটিস পাঠিয়েছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।