পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘যারা ক্যাসিনো ও জুয়া খেলে অভ্যস্ত হয়ে গেছে- তাদের কেউ কেউ হয়তো দেশ থেকে ভেগে গেছে। এখানে সেখানে খেলার জায়গা খোঁজাখুঁজি করছে। আমি বলেছি, একটা দ্বীপ মতো জায়গা খুঁজে বের করো, সে দ্বীপে আমরা সব ব্যবস্থা করে দেবো। দরকার হলে ভাসান চর বিশাল দ্বীপ, এর একপাশে রোহিঙ্গা আরেক পাশে এই ক্যাসিনোর ব্যবস্থা করে দেবো। সবাই ওখানে চলে যাবে।’- বুধবার গণভবনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঠাট্টাচ্ছলে এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘ ও ভারত সফরের বিষয়ে অবহিত করতেই ওই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাস্তবতার নিরীখে বলছি, অভ্যাস যদি বদভ্যাসে পরিণত হয়ে যায়, এই বদভ্যাস যাবে না, বার বার খোঁজাখুঁজি করতে হবে। তাই বার বার খোঁজাখুঁজি না করে একটা জায়গা ঠিক করে দেবো। ভাসান চর খুব বড় জায়গা। অনুবিধা নাই। ১০ লাখ লোকের বসতি দেওয়া যাবে। তার একটা এলাকা না হয়... কারা কারা (ক্যাসিনো) করতে চায় করতে পারবেন। লাইসেন্স নিতে হবে, ট্যাক্স দিতে হবে। তারপর ওখানে গিয়ে কারা কারা করবেন করেন, আমার কোনও আপত্তি নাই।
তিনি বলেন, এখন যারা লুকায় চুরায় এটা সেটা করে, তারা সেখানে গিয়ে খেলতে পারবেন। কারা কারা করতে চায় নীতিমালা তৈরি করে লাইসেন্স নিতে হবে। ট্যাক্স দিতে হবে। তারপর সেখানে গিয়ে সবাই মিলে করেন আমাদের কোন সমস্যা নেই। সেই ব্যবস্থা করে দেবো। এতে আমরা ট্যাক্স পাবো।
প্রধানমন্ত্রীর এই মন্তব্যে সাংবাদিক সারির কয়েকজন হেসে উঠলে তিনি বলেন, আমি বাস্তবতাটাই বলছি। পরে প্রধানমন্ত্রী নিজেও হেসে ফেলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।