পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আখেরী নবী রাসূল (সা.) জন্মদিন তথা ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে খুশী প্রকাশ করার মাঝেই সকল সৃষ্টির কামিয়াবী ও কল্যাণ নিহিত। সরকারের উচিত রাসূল (সা.)-এর আগমনের দিন উপলক্ষে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সর্বোচ্চ বাজেট বরাদ্দ করে এই সুমহান দিনটি এখন থেকেই পালনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা। এ জন্য সরকারের সকল মন্ত্রণালয় ও বিভাগে বিশেষ নির্দেশনা জারি করতে হবে।
গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবের আকরাম খাঁ হলে আন্তর্জাতিক সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উদযাপন মজলিস আয়োজিত সেমিনারে নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন।
সভাপতিত্ব করেন মুফতি আল্লামা আবুল খায়ের মুহম্মদ আজিজুল্লাহ। আলোচনায় আরো অংশ নেন, মুফতি মুহম্মদ আলমগীর হুসাইন ও মুহম্মদ আবু বকর ছিদ্দীক হাসান। সেমিনারে নেতৃবৃন্দ বলেন, যে কোন নিয়ামত লাভ করলে মানুষ খুশি হয়। সকল সৃষ্টির মূল রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর আগমনের দিনটি যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপন করতে হবে। নেতৃবৃন্দ বলেন, রাসূল(সা.) পৃথিবীতে আগমন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ও সর্বাধিক আনন্দের বিষয়। তাই এ মহান দিনটি সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে আনন্দ প্রকাশ করা প্রত্যেক সৃষ্টির জন্য ফরয এবং ওয়াজিব।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।