পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ক্যাসিনোর মাধ্যমে অবৈধ অর্থ-সম্পদ অর্জন করেছেন-এমন ১৫/২০ জনের তালিকা ধরে মাঠে নামছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান সংস্থার চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ। তিনি বলেন, ক্যাসিনোর মাধ্যমে অবৈধ সম্পদের মালিক হয়েছেন এমন অভিযোগে ১৫ থেকে ২০ জনের তালিকা দুদকের হাতে এসেছে। তাদের অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শুরু হয়েছে। যদিও ক্যাসিনো সংশ্লিষ্ট অপরাধের বিরদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া দুদকের কাজ নয়। শুধু অবৈধ সম্পদ অর্জনের অংশটুকু দুদকের তফসিলভুক্ত। অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাব দুদক চেয়ারম্যান বলেন, আমরা আইনি পথে চলতে চাই। অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা যদি মনে করেন, জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন তা হলে তা করবেন। প্রয়োজন বোধ করলে আদালতের অনুমোদন নিয়ে কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদ করবেন। ইকবাল মাহমুদ এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, কোনো ব্যক্তি, কোনো বিশেষ পেশা দুদকের কাছে মুখ্য বিষয় নয়। বিচার্য বিষয় হচ্ছে দুর্নীতি হয়েছে কি না । তা কমিশন আইনের তফসিলভুক্ত অপরাধ কি না। যদি অপরাধটি কমিশন আইনের তফসিলভুক্ত হয়, তিনি সে যেই হোন তাকে সামান্যতম ছাড় দেবে না কমিশন।
প্রসঙ্গত: গত ১৮ সেপ্টেম্বর ক্যাসিনো বিরোধী অভিযান শুরু করে র্যাব। সারা দেশে র্যাব ও পুলিশ অন্তত ৩৫টি অভিযান চালায়। গ্রেফতার করে ২৭০ জনকে। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে যুবলীগ ও কৃষকলীগের তিন শীর্ষ নেতাও রয়েছেন। ক্যাসিনোর মাধ্যমে নামে-বেনামে কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছেন তারা। এর মধ্যে বহিষ্কৃত যুবলীগ দক্ষিণের সভাপতি ইসমাইল চৌধুরি স¤্রাট, যুবলীগ নেতা খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া, জি কে শামীম, এনামুল হক ওরফে এনু এবং রূপন ভূঁইয়া রয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।