পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বেশ কয়েক দিন ধরেই সম্রাটকে নিয়ে হচ্ছে আলোচনা-সমালোচনা। পাড়ার চায়ের দোকান থেকে শুরু করে বাস-ট্রেন সবখানেই প্রশ্ন, সম্রাট গ্রেপ্তার হয়েছেন কি না? কেউ বলেছেন, বিদেশে পালিয়ে গেছেন। আবার কেউ বলেছেন, গ্রেপ্তার হয়ে গোয়েন্দাদের হেফাজতে রয়েছেন। তবে যুবলীগ নেতার গ্রেপ্তার নিয়ে সরকার বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে কখনো কিছু বলা হয়নি। গতকাল ভোরে কুমিল্লা থেকে গ্রেপ্তার করার পর এসব গুঞ্জনের অবসান ঘটে।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সভাপতি সম্রাটকে গ্রেপ্তার করার পর কয়েক মুহূর্তের মধ্যে তা ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ফেসবুকে ঢুকতেই দেখা যাচ্ছে সম্রাটকে নিয়ে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের নানা ধরনের মন্তব্য। তাকে গ্রেপ্তার করায় অনেকে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সাধুবাদ জানাচ্ছে। কেউ আবার নিরপেক্ষ বিচারের দাবি তুলেছেন। কেউ কেউ বলছেন, শুধু সম্রাট নয়, সম্রাটের গডফাদারদেরও আইনের আওতায় আনা হোক।
সরকারকে ধন্যবাদ দিয়ে শারমিন নামে এক ফেসবুক ব্যবহারকারী লিখেছেন, সম্রাটকে গ্রেপ্তার করায় সরকারকে সাধুবাদ জানাচ্ছি। তিনি যদি সত্যিই অপরাধী হন তাহলে তাকে যেন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া হয়। আমরা চাই সত্যিকারের একটি সোনার বাংলা। যেখানে থাকবে না কোনো দুর্নীতি, থাকবে না কোনো দুষ্কৃতকারী। রাসেল নামে আরেক ফেসবুক ব্যবহারকারী লিখেছেন, সম্রাটকে গ্রেপ্তার করায় সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে অভিনন্দন। রাব্বি নামে একজন লিখেছেন, সম্রাটকে গ্রেপ্তার একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ। অপরাধী হলে তার শাস্তি নিশ্চিত করা হোক। সকালে চৌদ্দগ্রামের আলকরা ইউনিয়নের কুঞ্জুশ্রীপুর গ্রাম থেকে এক সহযোগীসহ ইসমাইল হোসেন সম্রাটকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন র্যাব কর্মকর্তারা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।