পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
সউদী আরবে পুলিশী অভিযানে বৈধ অবৈধ যারাই আটক হচ্ছে তাদের সবাইকে দেশে ফিরতে হচ্ছে। পুলিশী ধরপাকড়ের শিকার হয়ে বৈধ প্রবাসী বাংলাদেশিরা জেল খেটে দেশে ফিরছে। বৃহস্পতিবার রাতে সাউদিয়া এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট (এসভি-৮০৪) যোগে ১৩০ জন কর্মী খালি হাতে দেশে ফিরেছে। গত মাসেও একাধিক ফ্লাইট যোগে সউদী থেকে বেশ কিছু নারী গৃহকর্মী ও পুরুষ কর্মী দেশে ফিরেছে। মরিশাস থেকেও প্রায় ৮০ জন কর্মী দেশে ফিরছে। এসব কর্মীরা দেশটিতে বেতন ভাতার দাবিতে আন্দোলনসহ ফ্যাক্টরি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটায়। সম্প্রতি দেশটি থেকে ১৫ জন কর্মী দেশে ফিরেছে। বাকিরা শিগগিরই দেশে ফেরার কথা।
হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে কল্যাণ ডেক্সের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা তানভীর আহমেদ ইনকিলাবকে বলেন, সউদী থেকে কর্মীদের ফেরত আসার বিষয়টি একটি নিয়মিত প্রক্রিয়া। ফেরত আসা এসব প্রবাসী কর্মীদের অনেকেই আছে দীর্ঘ দিন সউদীতে কাজ করে স্বেচ্ছায় দেশে ফিরে আসতে পুলিশে ধরা দিয়েছে। আবার নিযোগকর্তার অনুমতি ব্যতীতই অন্য কোম্পানীতে কাজ করতে গিয়ে অনেকেই পুলিশে ধরা পড়ে দেশে ফিরছে।
পুলিশী অভিযানে বাদ যাচ্ছে না বৈধ আকামাধারী কর্মীরা। দেশে ফেরত অনেক কর্মীর অভিযোগ তারা কর্মস্থল থেকে রুমে ফেরার পথে তাদের পুলিশ গ্রেফতার করে নিয়ে যাচ্ছে। সে সময় নিয়োগকর্তাকে ফোন করা হলেও দায়িত্ব নিচ্ছে না সউদী নিয়োগকর্তারা। আকামা থাকা সত্বেও কর্মীদেরকে ডির্পোটেশন ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আবার কেউ ফিরেছেন সেখানে দীর্ঘদিন অবৈধভাবে থাকার কারণে। বাগেরহাটের মেহেদী হাসান ও নাটোরের রবিউল করিম জানায়, বৈধ আকামা থাকার পরেও সউদী পুলিশ অনেককেই ধরে নিয়ে যাচ্ছে। এসব বৈধ কর্মীদের কোনো দায়-দায়িত্ব নিচ্ছে না সউদী নিয়োগকর্তারা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।