পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ও বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান এডভোকেট শেখ মো. আব্দুল্লাহ বলেছেন, এ বছর যথাযোগ্য ধর্মীয় মর্যাদায় বৌদ্ধ পূর্ণিমা ও কঠিন চীবর দান উৎসব উদযাপন করা হবে। এ লক্ষ্যে বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টিসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী গতকাল বুধবার বিকেলে তাঁর সচিবালয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ৮৪তম বোর্ড সভায় সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের সংখ্যালঘু ধর্মীয় সম্প্রদায়সমূহের কল্যাণ ও নিরাপত্তা বিধানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে আমরা একটি আদর্শ ও সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিপূর্ণ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আমরা প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ২০৪১ সালের উন্নত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে কাজ করে যাচ্ছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনার আলোকে আমরা সকলকে নিয়ে যে কোন মূল্যে বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা করবো। সভায় যথাযোগ্য ধর্মীয় মর্যাদায় বৌদ্ধ পূর্ণিমা উদযাপন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল থেকে দেয়া ১ (এক) কোটি টাকার বিশেষ অনুদান বিতরণের সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়। এছাড়া সভায় ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরে বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ১ কোটি ২৭ লাখ টাকার বাজেট অনুমোদন করা হয়।
সভায় বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি বাসন্তী চাকমা এমপি, ভাইস চেয়ারম্যান সুপ্ত ভূষন বড়ুয়া, ধর্ম সচিব মো. আনিছুর রহমান, ট্রাস্টি দয়াল কুমার বড়ুয়া, মং ক্য চিং চৌধুরী, খে মংলা রাখাইন, এডভোকেট দিপংকর বড়ুয়া পিন্টু ও ডালিম কুমার বড়ুয়া উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।