পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভারত থেকে ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সংখ্যালঘু মুসলিম এবং খ্রিস্টানদের মুছে ফেলা হবে বলে হুমকি দিয়েছেন দেশটির ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল ভারতীয় জনতা পার্টির নেতা রাজেশ্বর সিং। স¤প্রতি এক অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে তিনি এই হুমকি দেন। ভারতীয় সংখ্যালঘুদের ওপর প্রচন্ড ক্ষোভ দেখিয়ে বিজেপির এই নেতা বলেন, মুসলিম এবং খ্রিস্টানদের ভারতে থাকার কোনো অধিকার নেই। ভারতে মুসলিম এবং খ্রিস্টানদের জন্য শেষ দিন হবে ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বর। এটা শিগগিরই দৃশ্যমান হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
রাজেশ্বর সিং বলেন, ভারতে মুসলিম জনসংখ্যা বৃদ্ধির ঘটনায় অর্থোডক্স হিন্দুরা গভীর উদ্বেগে রয়েছেন। ২০৩০ সালের মধ্যে মুসলিম জনসংখ্যা হিন্দুদের ছাড়িয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় রয়েছেন তারা; ফলে হিন্দুরা সংখ্যালঘু হয়ে পড়েবেন। তবে ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যম বলছে, রাজেশ্বর সিং মুসলিম ও খ্রিস্টান জনসংখ্যা বৃদ্ধি নিয়ে এমন মন্তব্য করেছিলেন ২০১৪ সালে। ফেসবুক ও অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রাজেশ্বরের ওই মন্তব্যের ভিডিও নতুন করে শেয়ার করা হয়েছে বিতর্ক সৃষ্টির জন্য। ভারতকে সেক্যুলার রাষ্ট্র হিসেবে দাবি করা হলেও দেশটিতে প্রায়ই সংখ্যালঘু মুসলিম এবং খ্রিস্টানদের বিরুদ্ধে সহিংসতার ঘটনা ঘটে। বিশেষ করে জম্মু-কাশ্মীরে সেখানকার মুসলিম স¤প্রদায়ের ওপর ব্যাপক দমন-পীড়ন অব্যাহত রেখেছে ভারত। গত ৫ আগস্ট কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিলের পর থেকে সেখানে এখনও কারফিউ জারি রয়েছে। হাজার হাজার কাশ্মীরিকে আটক ও গৃহবন্দি করে রাখার অভিযোগও উঠেছে। সূত্র : দ্য হিন্দু।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।