Inqilab Logo

শক্রবার ০৯ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ কার্তিক ১৪৩১, ০৬ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

আদালতের রায়ে মিলবে জমির মালিকানা

ভূমি বিরোধ দ্রুত নিষ্পত্তি করতে চায় সরকার

পঞ্চায়েত হাবিব | প্রকাশের সময় : ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১২:০০ এএম

দেশের সাধারণ মানুষের হয়রানি বন্ধে ভূমি বিরোধ দ্রুত নিষ্পত্তি করতে চায় সরকার। সিএস রেকর্ড, এসএ রেকর্ড এবং আরএস রেকর্ডে বা খতিয়ানে ব্যক্তির নামে কোনো সম্পত্তির সঠিকভাবে মালিকানার ধারাবাহিকতা ঠিক থাকলে ওই জমি ভুলক্রমে সরকারের নামে রেকর্ড হলে তা উপযুক্ত আদালতের রায়ের ভিত্তিতে ব্যক্তির নামে নামজারি করে দিতে হবে। একই ভাবে সিএস, এসএ এবং আরএস রেকর্ডে বা খতিয়ানে কোনো সম্পত্তি সরকারের নামে মালিকানার ধারাবাহিকতা ঠিক সত্ত্বেও ওই জমি ভুলক্রমে কোনো ব্যক্তির নামে রেকর্ড হলে তা দেশের সর্বোচ্চ আদালতের রিভিউ/রিভিশনের রায়ের ভিত্তিতে চূড়ান্ত না হওয়া পর্যন্ত কোনো ব্যক্তির নামে সরকারি জমি নামজারি করে দেয়া যাবে না। অর্থাৎ বিরোধপূর্ণ কোনো সম্পত্তিতে সরকারের স্বার্থ থাকলে দেশের সর্বশেষ আদালত পর্যন্ত গিয়ে চূড়ান্ত নিষ্পত্তি করতে হবে। উপযুক্ত আদালতের রায়ের ভিত্তিতে বিষয়টি এখন থেকে বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক ও সহকারী কমিশনার ভূমি কর্মকর্তারা নিষ্পত্তি করে ভূমি মন্ত্রণালয়কে অনুলিপি দেবে। কোনো সরকারি কর্মচারী সরকারি স্বার্থের বিরুদ্ধে কাজ করলে, গাফিলতি করলে তার বা তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ভূমি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মাকছুদুর রহমান পাটোয়ারী ইনকিলাবকে বলেন, দেশের সাধারণ মানুষের হয়রানি বন্ধে ভূমি বিরোধ দ্রুত নিষ্পত্তি করতে চায় সরকার। জমির নামজারি, রেকর্ড সংশোধন নিয়ে সাধারণ ভুল-ভ্রান্তি করে। এ ভুল কেন্দ্র করে আদালতে মামলা হয়। ওই মামলা শেষ হতে দুই থেকে তিন প্রজন্ম পর্যন্ত মামলা চলে এবং শেষ পর্যন্ত দেখা যায় ফলাফল শূন্য। এতে সরকারের অর্থকড়ি খরচ হয়। কর্মকর্তাদের মূল্যবান সময় নষ্ট করে মামলার পেছনে সময় দিতে হয়। অপর দিকে সাধারণ মানুষের হয়রানির আর শেষ থাকে না। এ গণমানুষের হয়রানি লাঘব করার জন্য আমরা বিষয়টিকে সহজ করার চেষ্টা করছি। কমপক্ষে তিনটি খতিয়ানে মালিকানার ধারাবাহিকতা ঠিক থাকলে এবং এখতিয়ারসম্পন্ন আদালতের রায় থাকলে ওই জমি ব্যক্তির নামে নামজারি করে দিতে বলা হয়েছে। সচিব বলেন, কমপক্ষে তিনটি খতিয়ানে সরকারের মালিকানার ধারাবাহিকতা ঠিক থাকলে ওই জমি ব্যক্তি দাবি করলে তা সর্বোচ্চ আদালতের রায়ের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত সরকার আইনি লড়াই চালিয়ে যাবে। সেই কথাই আমরা মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের বলছি।

দেওয়ানি আদালতের রায় মোতাবেক সরকারি সম্পত্তির ক্ষেত্রে নামজারি কার্যক্রম গ্রহণ শিরোনামে প্রস্তুত করা পরিপত্রে বলা হয়েছে, যেসব জমি সিএস, এসএ বা আরএস খতিয়ানে সরকারের নামে সঠিকভাবে ও শুদ্ধরূপে রেকর্ড হয়েছে অথবা রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন-১৯৫০ এর ৯২(১) ধারা ও ৮৬ ধারা অনুযায়ী জমি সরকারের মালিকানায় আনয়ন, সার্টিফিকেট মামলায় নিলাম খরিদ, অধিগ্রহণকৃত জমি পুনঃগ্রহণ বা পিও৯৮/৭২ অনুযায়ী, জমি সমর্পণ ইত্যাদি কারণে খাস খতিয়ানে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল ওইসব সম্পত্তি পরবর্তী সময় সব জরিপে খাস খতিয়ানে অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে হবে। এমন কোনো জমি আরএস অথবা মহানগর জরিপে ব্যক্তি মালিকানায় রেকর্ড এবং গেজেট হলেও ওই জমিতে সরকারি স্বার্থ রক্ষার্থে জেলা প্রশাসক, দেশের সর্বোচ্চ আদালত পর্যন্ত আপিল অথবা রিভিউ প্রয়োজনে রিভিশন দায়ের এবং মামলায় সরকারের পক্ষে যথাযথ প্রতিদ্বন্দ্বিতা নিশ্চিত করতে হবে। পক্ষান্তরে সিএস, এসএ এবং আরএস খতিয়ানে ব্যক্তির নামে সঠিকভাবে রেকর্ড হয়েছিল অথবা কোনো আইনগত প্রক্রিয়ায় খাস খতিয়ানে অন্তর্ভুক্তির কোনো তথ্যপ্রমাণ নেই এবং সরকারের দখলে নেই এমন ব্যক্তি মালিকানাধীন জমি আরএস তথা মহানগর জরিপে চূড়ান্তভাবে প্রকাশিত রেকর্ডে ভুলক্রমে সরকারের নামে রেকর্ড হয়েছে। এসব ক্ষেত্রে ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনাল বা এখতিয়ার সম্পন্ন আদালতের মামলায় সরকারের বিরুদ্ধে রায় বা ডিক্রি প্রদান করা হলে এসব রায় বা ডিক্রি বা সরকারি রেকর্ডপত্র পর্যালোচনা এবং সরেজমিন পরিদর্শন করে সরকারি স্বার্থ নেই মর্মে নিশ্চিত হওয়া সাপেক্ষে এসি ল্যান্ডরা নামজারি মামলার কেস নথি সিদ্ধান্তের জন্য ডিসির কাছে পাঠাবেন। নামজারির নথি পাওয়ার পর ডিসি ও এডিসি (রাজস্ব) রেকর্ডপত্র পর্যালোচনা ও শুনানি গ্রহণ প্রয়োজনে সরেজমিন পরিদর্শন করে সরকারি স্বার্থ নেই বলে নিশ্চিত হলে বিস্তারিত তথ্য ও সুনির্দিষ্ট সুপারিশসহ নথি বিভাগীয় কমিশনারের কাছে পাঠাবেন।

বিভাগীয় কমিশনারের পক্ষে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (রাজস্ব) ডিসির পাঠানো নথি পর্যালোচনা করে প্রয়োজনবোধে শুনানি গ্রহণ করে নামজারির বিষয়ে আদেশ দেবেন। বিভাগীয় কমিশনারের অফিস থেকে এ ধরনের নামজারি অনুমোদনের মাসিক বিবরণী ভূমি মন্ত্রণালয়ে পাঠাবেন। এসি ল্যান্ডরা চূড়ান্ত প্রকাশিত রেকর্ডের করণিক ভুল সংশোধনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। সরকারি খাস বা অন্যান্য জমি ব্যক্তি মালিকানায় রেকর্ড হওয়ার বিষয়ে নজরে আসার সঙ্গে সঙ্গে উপযুক্ত এখতিয়ারসম্পন্ন আদালতে প্রতিকার চেয়ে আপিল রিভিউ বা রিভিশন দায়ের করবেন। সরকারের পক্ষে যথাযথ প্রতিদ্বন্দ্বিতা নিশ্চিত করবেন। কোনো সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর গাফিলতির জন্য মামলা দায়ের অথবা প্রতিদ্বন্দ্বিতা বা উচ্চ আদালতে আপিল রিভিশন দায়েরের জন্য কাগজপত্র প্রেরণ না করার কারণে সরকারি স্বার্থ ক্ষুণœ হলে সরকারি চাকরি আইন ২০১৮-এর অধীনে প্রণীত সরকারি চাকরি আচরণবিধিমালা ২০১৮-এর বিধানাবলির আলোকে ওই কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। সরকারি সম্পত্তি রক্ষণাবেক্ষণে যে কোনো ধরনের অবহেলা বা গাফিলতি বা সরকারি স্বার্থের পরিপন্থী কোনো কার্যক্রম পরিলক্ষিত হলে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।



 

Show all comments
  • প্রেমিক ওমর ফারুক সজন ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১:২৭ এএম says : 0
    এসব সুদঘুষ খাওয়া বাদ দাও । দলিল নিশ্চয় আমি তৈরি করিনা , এইটা প্রশাসন করে ,, এজন্য প্রশাসনের ভুলের সমাধার জন্য প্রয়োজনে প্রশাসন আদালতে যাইবে ও সমাধা দিতে হইবে । কারন রাষ্ট্রের লুটেরা , বঞ্চিত করার জন্য দায়ী ?
    Total Reply(0) Reply
  • নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১:৪৮ এএম says : 0
    ধন্যবাদ, তেমনটা হলে অনেক মানুষ হয়রানি থেকে বেচে যাবে।
    Total Reply(0) Reply
  • মিরাজ আলী ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১:৪৮ এএম says : 0
    জমি জায়গা ভোগান্তির হাতিয়ার। জীবন শেষ হয়ে যায় তাও মামলা নিষ্পত্তি হয় না।
    Total Reply(0) Reply
  • মনিরুল ইসলাম ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১:৪৯ এএম says : 0
    কিন্তু আদালতে যদি বছরের পর বছর যুগের পর যুগ ঘুরতে হয় তাহলে কিভাবে এটা সম্ভব।
    Total Reply(0) Reply
  • সাইফ আহমেদ ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১:৫০ এএম says : 0
    গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়টি নিয়ে রিপোর্ট করায় ইনকিলাবকে ধন্যবাদ।
    Total Reply(0) Reply
  • জহিরুল ইসলাম ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১১:২০ পিএম says : 0
    আমি ৩য় উত্তরসূরী, ১ম শ্রেনীর বিনিময়কারী ১৯৬৪ ইং সালে, ১৯৭৬সাল থেকে মামলা চলছে রাজশাহী-নাটোরে। অনেক কষ্টে ইন্ডিয়া মুর্শিদাবাদ থেকে বিনিময় সম্পত্তির দলিল উত্তোলন, উক্ত দেশের সত্যায়ন ও বাংলাদেশের ডেপুটি হাই কমিশনার -এর কাছে কলকাতা থেকে গত ২/৪/২০১৯ ইং তারিখে সেরে আসি। তাও মামলা সরকার শেষ হতে দেবেন তো ?
    Total Reply(0) Reply
  • জহিরুল ইসলাম ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১১:২২ পিএম says : 0
    আমি ৩য় উত্তরসূরী, ১ম শ্রেনীর বিনিময়কারী ১৯৬৪ ইং সালে, ১৯৭৬সাল থেকে মামলা চলছে রাজশাহী-নাটোরে। অনেক কষ্টে ইন্ডিয়া মুর্শিদাবাদ থেকে বিনিময় সম্পত্তির দলিল উত্তোলন, উক্ত দেশের সত্যায়ন ও বাংলাদেশের ডেপুটি হাই কমিশনার -এর কাছে কলকাতা থেকে গত ২/৪/২০১৯ ইং তারিখে সেরে আসি। তাও মামলা সরকার শেষ হতে দেবেন তো ?
    Total Reply(0) Reply
  • কালি ৭ মার্চ, ২০২০, ১২:৩৫ এএম says : 0
    আমি দীর্ঘ14 বছর একটি জায়গাই বসবাস করছি আমার স্বামী আমার কাছে থাকে না ।আমার শ্বশুর ও দেবরা আমাকে ঐ জায়গাতে থাকতে দিচ্ছেন না।আমার আর কোথাও জায়গা নেই ।এখন ঐ জায়গাতেই থাকতে হলে কি করতে হবে ।আমাকে কি ওরা ওখান থেকে ওঠাতে পারবে?জানালে খুব উপকার হবে ।
    Total Reply(0) Reply
  • রিপন ২১ এপ্রিল, ২০২০, ৭:১৪ পিএম says : 0
    আমি জমি কিনিছি ২০০৫ সালে।যার কাছ থেকে কিনিবি সে জমি বুঝাইয়া দিয়ে গেছে কিন্তু তার ছেলেরা ঐই জমি তে বাদা দে।বলে দাগ দাগে যাও। যে জমি তার পিতার কাছ থেকেই বুঝিয়ে নিয়েছি তার দাগের ভিতরে আছে।তারপরে কি ও-ই জমি কি আমি পাবো
    Total Reply(0) Reply
  • এস,এম হাবিবুল্লাহ্ সিদ্দিকী ২০ জুন, ২০২০, ১২:৩৫ পিএম says : 0
    অধিকাংশ ক্ষেত্রেই জমির মামলা নাতি ছেলে পর্যন্ত গড়ায়। এমনকি নাতি ছেলে রায় পাবেন সে নিশ্চয়তা নাই । আজ কালে সময় চলে যায় । ধৈর্য ধরে কত দিন অপেক্ষা করা যায় ? জীবিত কালে রায় না হলে মরণের পর রায় হবে? কি হবে? আইন সংশোধন করে দ্রুত সময়ের মধ্যে মামলা নিষ্পত্তি দরকার ।
    Total Reply(0) Reply
  • মোঃ জনি ৯ জুলাই, ২০২০, ১০:৫৭ এএম says : 0
    আমাদের এসএ বিএস আমাদের আছে কোর্টে মামলা দায়ের করা হয়েছে কিন্তু এখতিয়ার ভূত্ত্য নহে 144 145 দা্রা কেউ কাহারো জায়গায় জেতে পারবে না তাহলে কোটের রায় আমাদের পক্ষে একটু বুঝিয়ে বলবেন
    Total Reply(0) Reply
  • মোঃ জনি ৯ জুলাই, ২০২০, ১১:০০ এএম says : 0
    আমাদের এসএ বিএস আমাদের আছে কোর্টে মামলা দায়ের করা হয়েছে কিন্তু এখতিয়ার ভূত্ত্য নহে 144 145 দা্রা কেউ কাহারো জায়গায় জেতে পারবে না তাহলে কোটের রায় আমাদের পক্ষে একটু বুঝিয়ে বলবেন
    Total Reply(0) Reply
  • রেজাউল ১৫ আগস্ট, ২০২০, ১২:৫৭ এএম says : 0
    আমার দাদী নিলামের জমি কিনেছে 1952 সালে রেকর্ড 1963 সাথে রেকর্ড হয়েছে আরেক জনের নামে।আবার ঐলোক জমি বিক্রি করেছে।আমরা কোটে মামলা করেছি 2009 সালে মামলার রায় পাইছি 2019 সালে আবার আপিল করেছে এখনও চলছেই মামলাটা।সরকার থেকে জরিপ করতে এসেছিল তারা আমাদেরকে পরচা দিয়েছে।কিন্তু আমরা কিছু জমি চাষ করে খাই। আরও অনেক জমি দখল করার বাকি আছে।আমরা যেখানেই অভিযোগ নিয়ে যায় তারা ঐ খানেই টাকা দিয়ে না কি যে করে তার পর আর বিচার হয় না। এখন আমরা কী করলে কার কাছে গেলে জমি গুলো আমরা দখল নিতে পারব আমাকে সহযোগিতা করতে পারবেন
    Total Reply(0) Reply
  • রেজাউল ১৫ আগস্ট, ২০২০, ১২:৫৭ এএম says : 0
    আমার দাদী নিলামের জমি কিনেছে 1952 সালে রেকর্ড 1963 সাথে রেকর্ড হয়েছে আরেক জনের নামে।আবার ঐলোক জমি বিক্রি করেছে।আমরা কোটে মামলা করেছি 2009 সালে মামলার রায় পাইছি 2019 সালে আবার আপিল করেছে এখনও চলছেই মামলাটা।সরকার থেকে জরিপ করতে এসেছিল তারা আমাদেরকে পরচা দিয়েছে।কিন্তু আমরা কিছু জমি চাষ করে খাই। আরও অনেক জমি দখল করার বাকি আছে।আমরা যেখানেই অভিযোগ নিয়ে যায় তারা ঐ খানেই টাকা দিয়ে না কি যে করে তার পর আর বিচার হয় না। এখন আমরা কী করলে কার কাছে গেলে জমি গুলো আমরা দখল নিতে পারব আমাকে সহযোগিতা করতে পারবেন
    Total Reply(0) Reply
  • কালাম ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১১:২২ পিএম says : 0
    সি এস এস এ মুলে দাবি করা জাবে
    Total Reply(0) Reply
  • হাবিবু্ল্লাহ ২৫ জানুয়ারি, ২০২১, ৭:৪৪ পিএম says : 0
    আমরা 19.50 কাটা জমির রায় পেয়েছি। এখন করণীয় কি?
    Total Reply(0) Reply
  • Najmul Hoque ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২২, ১০:৩২ পিএম says : 0
    আমার রেকর্ড কাটা জাচায়
    Total Reply(0) Reply
  • Hasanur rahman ২৬ মে, ২০২২, ১১:১৭ পিএম says : 0
    আমার দাদির নামে সি এস রেকোট এস এ রেকট বি এস রেকট অন্য জনের নামে আমাদের কি করনিয়ো
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ