পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় হোমিও দোকানের স্পিরিট পান করে ৬ জনের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আরও ৬ জনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল ও ঢাকায় প্রেরণ করা হয়েছে। পুলিশ স্পিরিট বিক্রেতা ডা. জায়েদ ও তার ছেলে পিয়মকে আটক করেছে।
গতকাল শনিবার ভোরে ডা. জায়েদকে আটক করেছে পুলিশ। এরআগে শুক্রবার সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন, বসুরহাট পৌরসভা ৮ নং ওয়ার্ড বাঁশ ব্যাপারী বাড়ীর মৃত এছাক মিয়ার ছেলে নুরনবী মানিক (৫২), একই এলাকার মৃত আবদুর রহমানের ছেলে লিটন (৫০), খিরুদ মহাজন বাড়ীর মৃত অনিল কুমার দে এর ছেলে রবি লাল (৫৫), সিরাজপুর ৫নং ওয়ার্ডের মতলব মিয়ার বাড়ীর মৃত রইসল হকের ছেলে সবুজ (৪৫), একই এলাকার ২ নং ওয়ার্ডের মোহাম্মদ নগর এলাকার মহিন উদ্দিন ড্রাইভার (৪০) ও চরকাঁকড়া ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের মৃত আবদুল আজিজের ছেলে আবদুল খালেক (৬৫)।
স্থানীয়দের অভিযোগ, বসুরহাট বাজারের পান বাজার সংলগ্ন ‘রফিক হোমিও হল দোকান’ থেকে স্পিরিট নিয়ে সেটি কোমল পানীয়ের সঙ্গে মিশিয়ে পান করায় এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ জানার আগেই নিহত ৩জনের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। তবে আরও ৩ জনের দাফন এখনো সম্পন্ন হয়নি। পরে পুলিশ খবর পেয়ে রবি লাল রায়ের লাশ উদ্ধার করে।
জানা যায়, দোকানের মালিক জায়েদ ও তার ছেলে প্রিয়ম দীর্ঘদিন যাবত প্রকাশ্যে স্পিরিটসহ বিভিন্ন নেশা জাতীয় দ্রব্য বিক্রি করে আসছে। স্পিরিট বিক্রির টাকায় কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা ভূমি অফিসের পাশে ফাউন্ডেশন দিয়ে বহুতল ভবন নির্মাণ করেছে ডা. জাহেদ।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি আরিফুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ নিহতদের বাড়ি পরিদর্শন করেছে। একজনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।