পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ফৌজদারি মামলায় সরকারি কর্মচারীকে গ্রেফতার করতে হলে আগে থেকে অনুমতি নিতে হবে এমন বিধান রেখে সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ আগামী ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। গতকাল বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন সচিব ফয়েজ আহম্মদ স্বাক্ষরিত এ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
২০১৮ সালের ১৪ নভেম্বর সরকারি চাকরি আইনের গেজেট জারি হয়। এরআগে ২০১৮ সালের ২০ আগস্ট মন্ত্রিসভায় অনুমোদন এবং ২৪ অক্টোবর জাতীয় সংসদে পাস হয়। এই আইন কার্যকর হলে ১৯৭৪ সালের অবসর আইন, ১৯৭৫ সালের চাকরি (পুনর্গঠন ও শর্তাবলী) আইন, ১৯৮৯ সালের সরকারি কর্মচারী (বিশেষ বিধান) অধ্যাদেশ, সরকারি কর্মচারী, ১৯৮২ সালের গণকর্মচারী শৃঙ্খলা (নিয়মিত উপস্থিতি) অধ্যাদেশ, ১৯৮৫ সালের গণকর্মচারী (চাকরিচ্যুতি) অধ্যাদেশ এবং ২০১৬ সালের উদ্ধৃত্ত সরকারি কর্মচারী আত্তীকরণ আইন বাতিল হবে।
সরকারি চাকরি আইনে শিক্ষানবিশকাল ও চাকরি স্থায়ীকরণ বিধি, প্রেষণ ও লিয়েন বিধি, বৈদেশিক বা বেসরকারি চাকরি গ্রহণ বিধি, উদ্ধৃত্ত সরকারি কর্মচারী আত্তীকরণ বিধি, প্রশিক্ষণ নীতিমালা, উপস্থিতি বিধি, কর্মচারীর আচরণ এবং শৃঙ্খলা বিধি করার কথা বলা হয়েছে। এ সংক্রান্ত বিধি তৈরি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। সরকারি চাকরি আইনে ৬২টি ধারা ও ১৩টি অধ্যায় রয়েছে। আইনে সরকারি কর্মচারীদের উপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ, সরাসরি জনবল নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধা ও উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার বিধান রাখা হয়েছে। এছাড়া মেধা, দক্ষতা, জ্যেষ্ঠতা, প্রশিক্ষণ ও সন্তোষজনক চাকরি বিবেচনাক্রমে পদোন্নতির বিধানও রাখা হয়েছে।
সরকারি চাকরি আইনে বলা হয়েছে, কোনো সরকারি কর্মচারীকে ফৌজদারি মামলায় গ্রেফতার করতে সরকার বা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি নিতে হবে। আদালতে দÐিত ও চাকরি থেকে বরখাস্ত হওয়া কোনো ব্যক্তিকে প্রেসিডেন্ট অব্যাহতি দিতে পারবেন এবং অনুরূপ আদেশের ফলে ওই কর্মচারী চাকরিতে পুনর্বহাল হতে পারবেন।
##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।