পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অবৈধ অস্ত্র ও মাদক মামলায় আলোচিত যুবলীগ নেতা জি কে (গোলাম কিবরিয়া) শামীমের সাত দেহরক্ষীকে গুলশান থানায় দায়ের করা মানি লন্ডারিং মামলায় গ্রেফতার দেখিয়েছেন আদালত। সাত দেহরক্ষী হলোÑ দেলোয়ার হোসেন, মুরাদ হোসেন, জাহিদুল ইসলাম, সহিদুল ইসলাম, কামাল হোসেন, সামসাদ হোসেন ও আমিনুল ইসলাম। একইসঙ্গে পৃথক মাদক মামলায় এই সাত আসামির জামিন শুনানির জন্য আগামী শনিবার দিন ধার্য করেছেন পৃথক একটি আদালত।
আদালত ও থানা সূত্র জানায়, গতকাল বৃহস্পতিবার তাদের ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করে মানি লন্ডারিং মামলায় গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। শুনানি শেষে ঢাকা মহানগর হাকিম দেবদাস চন্দ্র অধিকারী আসামিদেরকে গ্রেফতার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন।
অপরদিকে একই থানায় দায়ের হওয়া অস্ত্র মামলায় ওই সাতজনকে পৃথক আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাদেরকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন জানান তদন্ত কর্মকর্তা (পরিদর্শক) ফজলুল হক। ঢাকা মহানগর হাকিম হাবীবুর রহমান চৌধুরী শুনানির জন্য আগামী রোববার দিন ধার্য করেন। এর আগে গত শনিবার অবৈধ অস্ত্র ও মাদক মামলায় যুবলীগ নেতা জি কে শামীমের ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। এর মধ্যে অস্ত্র মামলায় পাঁচদিন ও মাদক মামলায় পাঁচদিন। এছাড়া সাত দেহরক্ষীকে অস্ত্র মামলায় চারদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
প্রসঙ্গত, গত ২০ সেপ্টেম্বর টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজির সুনির্দিষ্ট অভিযোগে নিকেতনের ১১৩ নম্বর বাসা থেকে যুবলীগ নেতা জি কে শামীম ও তার সাত দেহরক্ষীকে আটক করে র্যাব। পরদিন শনিবার তাদের গুলশান থানায় হস্তান্তর করা হয়। ওই অভিযানে জি কে বিল্ডার্স অফিস থেকে (১৪৪ নম্বর) এক কোটি ৮০ লাখ নগদ টাকা উদ্ধার করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।